ম্যাঞ্চেস্টার, ৯ জুলাই: বিশ্বকাপের প্রথম সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে বাগে পেলেও, বৃষ্টির কারণে ঝুলে রইল ভারতের ভাগ্য। পণ্ড হয়ে গেল প্রথম দিনের খেলা। এটা বলা যেতেই পারে, ‘অসুর’ বৃষ্টি অক্সিজেন জোগাল কিউয়িদের। কারণ, টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড মোটেও স্বস্তিতে ছিল না। কিউয়িদের ইনিংসের ৪৬.১ ওভারে বৃষ্টি শুরু হয় ওল্ড ট্রাফোর্ডে। নিউজিল্যান্ডের স্কোর ছিল তখন ৫ উইকেটে ২১১ রান। যদিও অনেকেই আশা করেছিলেন, কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যাচ ফের শুরু হবে এবং রহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ভর করে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ৮৩’র স্মৃতি উস্কে লডর্সে ফাইনালের টিকিট পেয়ে যাবে ‘টিম ইন্ডিয়া’। কিন্তু বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ায় মাঠে জল জমে যায়। দু’টি সুপার সপার চালিয়েও আউটফিল্ড খেলার উপযুক্ত করে তোলা যায়নি। ফলে ম্যাচটি গড়ায় রিজার্ভ ডে’তে।
আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: হোয়াইট বল ক্রিকেটে তিনি ভারতের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। দুটি বিশ্বকাপে দেশকে চ্যাম্পিয়ন করানোর নেপথ্যে যুবরাজ সিং আছেন। সেই ২০০৮ সাল থেকে আইপিএলে নিয়মিত খেললেও কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির ঘরের ছেলে হয়ে ওঠেননি তিনি। আইপিএলে চেন্নাই বলতেই সকলে বোঝেন এম এস ধোনির কথা। বেঙ্গালুরুর কথা উঠলে মনে পড়ে যায় বিরাট কোহলির কথা। কিন্তু যুবরাজ সিং কখনও কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির ঘরের ছেলে হয়ে ওঠেননি? মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান চেম্বার্স অফ কমার্সের লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কার নেওয়ার পর সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে যুবরাজ সিং বলেন,‘আমি সেইভাবে কোনও দলের ঘরের ছেলে হয়ে উঠতে পারেনি। হয়তো চাইনি। ছ’টি দলে খেলেছি। দু’বার আইপিএল ট্রফি স্পর্শ করেছি। ২০১৬ সালে হায়দরাবাদ ও ২০১৯ সালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের হয়ে খেতাব জিতেছি। এবারের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা বেশি তৃপ্তির। কারণ প্রতিপক্ষ ছিল চেন্নাই। কেকেআরের হয়ে আমার খেলা হয়নি। ২০১৪ সালে কেকেআরের হয়ে খেলা নিশ্চিত ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আমাকে রেকর্ড অর্থে তুলে নিয়েছিল বেঙ্গালুরু। সেবার বেঙ্গালুরু দিয়েছিল ১৪ কোটি।’ যুবি মনে করেন, ২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ক্রিকেটের এই নতুন ফরম্যাট জনপ্রিয় হয়।
