আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
চলতি বিশ্বকাপে ফেভারিট হিসাবে শুরু করেছিল ইংল্যান্ড। জ্যাসন রয়, জনি বেয়ারস্টোদের দুরন্ত পারফরম্যান্স দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন, ইংল্যান্ডকে এবার থামানো যাবে না। কিন্তু গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ হেরে যাওয়ায় শেষ চারে ওঠাই কঠিন হয়ে গিয়েছিল ইয়ন মরগ্যানদের। যদিও ভারত ও নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শেষ পর্যন্ত তৃতীয় হয়ে সেমি-ফাইনালে জায়গা করে নেয় ইংল্যান্ড।
রুট আরও বলেছেন, ‘লিগ পর্বের শেষ দু’টি ম্যাচ কার্যত আমাদের কাছে নক-আউট ছিল। প্রবল চাপ নিয়েই আমাদের খেলতে হয়েছিল। জেতার পর অনেকটাই হালকা মেজাজে রয়েছে। সেমি-ফাইনালের আগে যা আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। আশা করছি, বাকি দু’টি ম্যাচেও আমরা এই সাফল্য ধরে রাখতে পারব। কারা ফেভারিট, সেটা বড় কথা নয়। ম্যাচের দিন যারা ভালো খেলবে, তারাই জিতবে। তাই দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে অনেকেই হয়তো অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে রাখছে। কিন্তু আমরা সেটা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নই।’
জ্যাসন রয় চোট সারিয়ে কামব্যাক করার পর ইংল্যান্ডকে পুরানো ছন্দে পাওয়া গিয়েছে। দারুণ ফর্মে আছেন আর এক ওপেনার জনি বেয়ারস্টো। ন’টি ম্যাচে ৫০০ রান করে ফেলেছেন জো রুট। তবে অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান বেশ চাপে রয়েছেন। কারণ, তিনি গত কয়েকটি ম্যাচে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। তবে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং যথেষ্ট শক্তিশালী। ৯টি ম্যাচে ২৬টি উইকেট নিয়ে শীর্ষে আছেন বাঁ-হাতি অজি পেসার মিচেল স্টার্ক। সেই সঙ্গে জ্যাসন বেহরেনডর্ফও ভালো বল করছেন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বরাবরই তিনি জ্বলে ওঠেন। তবে রুট বলছেন, ‘ভুল থেকে আমরা শিক্ষা নিয়েছি। অজি পেসাররা নতুন বলে সত্যিই ভয়ঙ্কর। তাই আমাদের সাবধানে খেলতে হবে। উইকেট পড়তে দেওয়া চলবে না। প্রথম দশ ওভারে বল অনেক বেশি স্যুইং করে। তার মধ্যেও যদি উইকেট হাতে রেখে আমরা শুরুটা ভালো করতে পরি, তাহলে বড় স্কোর খাড়া করতে সমস্যা হবে না।’