বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
বৃদ্ধের আইনজীবী শান্তিরঞ্জন হাজরা বলেন, মামলা চলা অবস্থায় নির্মাণ কাজ বেআইনি। শাসকদলের লোকজন জড়িত থাকায় পুলিস ও প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাহাচেতনে ৪৭৮০ এল আর দাগে শেখ আব্দুল আজিজ ওরফে ভোদুর ৩০০ বর্গফুট জমি আছে। জমিটি এলাকার কয়েকজন দখলের চেষ্টা করে। জমি থেকে আজিজ সাহেবকে উচ্ছেদের চেষ্টা হয়। উচ্ছেদ রুখতে তিনি আদালতে মামলা করেন। মামলাটি এখনও চলছে। এরই মধ্যে সেখানে পাঁচিল দিতে শুরু করে অভিযুক্তরা। আজিজ সাহেব বলেন, জোর করে আমার সম্পত্তি দখল করার চেষ্টা চলছে। বিষয়টি প্রশাসনের নানা মহলে জানিয়েছি। কোথাও কোনও কাজ না হওযায় অবশেষে মুখ্যমন্ত্রীকে ঘটনার কথা জানিয়েছি। আশা করি মুখ্যমন্ত্রী এব্যাপারে ব্যবস্থা নেবেন।
পুরসভা কাজ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্তদের নোটিস পাঠিয়েছে। তা অগ্রাহ্য করেই পাঁচিল তৈরি করা হচ্ছে। বর্ধমান থানার এক অফিসার বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালত কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি। জমি জমা নিয়ে বিতর্কের ঘটনা এটি। এখানে পুলিসের কিছু করণীয় নেই। পুরসভা কাজ বন্ধের নোটিস কার্যকর করার জন্য সাহায্য চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।