গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিকে, প্রার্থীতালিকা ঘোষণার পর থেকেই অসন্তোষ মাথাচাড়া দিয়েছে কর্ণাটক বিজেপিতে। রাজ্যের ২৮টি কেন্দ্রে ২৬ মে এবং ৭ এপ্রিল দু’দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে। এই অবস্থায় ভোটে জেতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া তো দূর, এখন গোষ্ঠী কোন্দল সামাল দেওয়াই দায় হয়ে পড়েছে। বিক্ষুব্ধদের সঙ্গে সকাল-বিকেল বৈঠক করে চলেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সংসদীয় এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির সদস্য বি এস ইয়েদুরাপ্পা। তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার দেবেনগারা এবং বুধবার বেলাগাভিতে দলীয় কর্মী এবং স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করব।’ তবে দল নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সামনে রেখেই যে এবার কর্ণাটকে ভোটে নামবে বিজেপি, তা পরিষ্কার করে দিয়েছেন ইয়েদুরাপ্পা। মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমাদের ২৮টি কেন্দ্রেই জিততে হবে। এ কাজে আমরা সফল হব বলেই আশাবাদী।’
দেবেঙ্গারে কেন্দ্রে এবার টিকিট দেওয়া হয়নি জি এম সিদ্ধেশ্বরকে। তাঁর স্ত্রী গায়ত্রীকে এবার টিকিট দিয়েছে বিজেপি। এব্যাপারে প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেছেন দলের দুই বিধায়ক এম পি রেণুকাচার্য এবং এস এ রবীন্দ্রনাথ। বেলাগাভি কেন্দ্রে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টারকে প্রার্থী করা নিয়েও অসন্তোষ বিজেপিতে। বেলাগাভি জেলার কোনও নেতাকে টিকিট না দিয়ে কেন হুব্বালি-দারওয়াদের বাসিন্দা শেট্টারকে কেন প্রার্থী করা হল, সে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা। চিক্কাবল্লপুর, কোপ্পাল, শিমোগা, হাভেরি, টুমকুর, বিদার, রাইচুর এবং চিত্রদূর্গের প্রার্থী নিয়েও অসন্তোষ সামনে এসেছে।