গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আইপিএলের লেট স্টার্টার নামে পরিচিত মুম্বই। তবে গত রবিবার গুজরাতের বিরুদ্ধে হার মেনে নিতে পারেননি ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। শেষ ছ’ওভারে ৪৮ রান তুলতে ব্যর্থ হয় তারা। মনে রাখতে হবে, এই পর্বে মুম্বইয়ের হাতে ছিল ৭ উইকেট। এরপরেই দলের নতুন নেতা হার্দিককে নিয়ে ওঠে একাধিক প্রশ্ন। ব্যাটিং অর্ডার বদল থেকে প্রাক্তন অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে বাউন্ডারি লাইনে পাঠানো— সমালোচনার ঝড় ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। তবে তা নিয়ে হার্দিক কিংবা রোহিত, কেউই বিন্দুমাত্র বিচলিত নন। হোলির উৎসবে তাঁদের ছবি তারই প্রমাণ। রোহিতের স্ত্রী ও মেয়ের সঙ্গে রং খেলে বিতর্কে জল ঢেলে দিয়েছেন মুম্বই অধিনায়ক। উল্লেখ্য, বুধবার আইপিএল কেরিয়ারে ২০০তম ম্যাচ খেলতে নামছেন রোহিত শর্মা। এই কৃতিত্ব আপাতত রয়েছে মহেন্দ্র সিং ধোনি এবং বিরাট কোহলির।
মুম্বই টিম ম্যানেজমেন্টকে স্বস্তি দিচ্ছেন যশপ্রীত বুমরাহ । বল হাতে তাঁর আগুনে স্পেলের শিকার তিন ব্যাটার। তবে চিন্তায় রেখেছে স্পিনার পীযূষ চাওলা ও শামস মুলানির ছন্দ। মিডল ওভারে তাঁরা সংযমী না হলে লম্বা লিগে ভুগতে হবে মুম্বইকে। পাশাপাশি সাফল্যের জন্য ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ রাখা প্রয়োজন। রানের বোঝা মাথায় নিয়ে শুভমান গিলদের বিরুদ্ধে সাত নম্বরে ব্যাট করতে নামেন হার্দিক। অধিনায়কের এই সিদ্ধান্ত অনেকেই বুঝতে পারছে না। কারণ, গুজরাতের হয়ে টপ অর্ডারে নেমে বহু ম্যাচ জেতানো ইনিংস উপহার দিয়েছেন তিনি। অনেকের ধারণা, ওপেনার ঈশান কিশান রানের চেনা পথে ফিরলে মুম্বইয়ের সমস্যা অনেকটাই কমবে। টি-২০ বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে তাঁর পারফরম্যান্স এখন রয়েছে আতসকাচের তলায়। তবে রোহিত শর্মা ও ব্রেভিসের ভালো খেলা মুম্বই শিবিরে আত্মবিশ্বাস বাড়াচ্ছে।
অন্যদিকে, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে নাইটদের কাছে হারলেও দুরন্ত লড়াই মেলে ধরে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। কিন্তু সেদিন আন্দ্রে রাসেলের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের কাছে বশ মানতে হয় তাদের। তবে হেনরিখ ক্লাসেন রান পেয়েছেন। পাশাপাশি বল হাতে ছন্দে রয়েছেন নটরাজন। সেই ধারাবাহিকতা কাজে লাগিয়ে প্রতিযোগিতায় পয়েন্টের খাতা খুলতে বদ্ধপরিকর হায়দরাবাদ।