গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
শিশির ঘোষ: অত্যন্ত হতাশ। অবিলম্বে ইগর স্টিমাচকে ছেঁটে ফেলা উচিত। ফুটবলারদের কোনও ফোকাস নেই। একসঙ্গে অনুশীলন হয় বলে মনে হল না। দল নির্বাচনেও পরিকল্পনার ছাপ নেই। এই মুহূর্তে বিশাল কাইথ ভারতের সেরা গোলরক্ষক। অথচ প্রতি ম্যাচেই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে গুরপ্রীতকে। কেন? জবাব দিন স্টিমাচ। ব্যক্তিগত মত, কোটা সিস্টেমে ডুবছে জাতীয় দল। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ভারতের চেয়ে অনেক পিছিয়ে আফগানরা। তবু স্রেফ তাগিদ আর নিখুঁত পরিকল্পনায় ম্যাচ বার করলেন তাদের কোচ ওয়েস্টউড। ভারতীয় দলে কোনও দায়বদ্ধতা দেখতে পেলাম না।
সত্যজিৎ চাটার্জি: খোলনলচে বদলে ফেলা প্রয়োজন। কোচ এবং কর্তারা দলের ফুটবলারদের উদ্বুদ্ধ করতে ব্যর্থ। তরুণ ফুটবলার তুলে আনতে না পারলে আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। তাদের সময় দিতে হবে। উপযুক্ত কোচের হাতে দলের দায়িত্ব দেওয়া উচিত। গত ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাতে ব্যর্থ হয় স্টিমাচ ব্রিগেড। আশা করেছিলাম, বাড়তি তাগিদ নিয়ে ঘরের মাঠে নামবে ব্লু টাইগার্স। অথচ ভালো খেলার খিদে খুঁজে পেলাম না।
আলভিটো ডি কুনহা: আফগানিস্তানের মতো দল এসে আমাদের ঘরের মাঠে হারিয়ে যাচ্ছে। ভারতীয় ফুটবলের জন্য এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে! এর দায় পুরোপুরি কোচ ইগর স্টিমাচের। বড় বড় কথা বললেই হয় না। তা বাস্তবায়িত করা প্রয়োজন। র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়ে থাকা দলকে হারিয়ে ট্রফি জেতার জন্য তাঁকে কোচ করা হয়নি। আমাদের লক্ষ্য বড়মঞ্চে ভালো পারফর্ম করা। সেই জায়গায় ক্রোট কোচ পুরোপুরি ব্যর্থ। ফেডারেশনের উচিত দ্রুত বৈঠকে বসে কোচের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করা। আদৌ কি আমাদের দেশের ফুটবল কখনও এগবে? সত্যিই এর উত্তর অজানা।