Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

মুন্সিয়ারি থেকে যেবার প্রথম পঞ্চচুল্লি পর্বত দর্শন করেছিলাম সেবার পাহাড়ের বিশালতার সামান্য আন্দাজ পেয়েই মন ব্যাকুল হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘কপালকুণ্ডলা’-র নায়ক নবকুমারের মতো বলতে ইচ্ছে করেছিল, ‘আহা! কি দেখিলাম! জন্মজন্মান্তরেও ভুলিব না।’ এবার তাই ভ্রমণের শুরু থেকেই রোমাঞ্চ অনুভব করছি মনে মনে। যে পঞ্চচুল্লিকে দূর থেকে দেখেই মুগ্ধ হয়েছি, তাকেই এবার আরও কাছ থেকে দেখব। তার পাদদেশ পর্যন্ত যাব। পর্বতের বিশালতার সাক্ষী হব। 
তার গায়ের প্রতিটি পরত, পাথরের সবগুলো ভাঁজ ধরা পড়বে খালি চোখেই। ভেবেই এক অজানা উত্তেজনায় ভরে যাচ্ছে মন। 
এযাত্রা কলকাতা থেকে গাড়ি নিয়ে পাড়ি জমিয়েছি সুদূর উত্তরাখণ্ড। ভারত-তিব্বত সীমান্তে আদি কৈলাস ও ওম পর্বত দর্শন শেষে দর্মা গ্রাম থেকে পঞ্চচুল্লির পাদদেশ দর্শন, এমনই ইচ্ছা আমাদের মনে। ইতিমধ্যেই আদি কৈলাস ও ওম পর্বত দর্শন সারা হয়ে গিয়েছে। এবার যাত্রা পঞ্চচুল্লির উদ্দেশ্যে। ভীষণ খারাপ রাস্তায় নাচতে নাচতে চলেছে গাড়ি। আর গাড়ির ভিতর মুড়ির মতো ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছি আমরা। পথ কোথাও ভাঙা, কোথাও বা মেরামতের কাজ চলছে আবার কোনও অংশ নতুন করে তৈরি করা হচ্ছে। পাহাড় ফাটিয়ে নতুন রাস্তা বানানোর কাজ চলছে বলে পাথরগুলো ছড়িয়ে রয়েছে এলোমেলো। কোথাও বা বিশাল বপু দিয়ে রাস্তা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বুলডোজার। সেই ভাঙাচোরা পথের পাশ কাটিয়ে চলেছি আমরা। একপাশে পাহাড়ের রুক্ষতা অন্য পাশে নদীর তীব্র গর্জন। আমাদের সঙ্গে চলেছে ধলা গঙ্গা। নদীর জল শ্বেতশুভ্র। তার উচ্ছ্বল বয়ে চলার পথে নুড়ি পাথর থেকে বড় বোল্ডার সবই পড়ছে। তার উপর দিয়ে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে এগিয়ে চলেছে ধলা গঙ্গা। জলের প্রবল বেগের মুখে পাথর পড়লে ফেনার সৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও বা জলের তোড়ে পাথরগুলো ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। ছোট টুকরোগুলো জলের স্রোতের সঙ্গেই ভেসে যাচ্ছে খানিক দূর। তারপর হঠাৎই কোথাও পলিমাটির গায়ে আশ্রয় খুঁজে নদীর বুকেই বসত বানিয়ে নিচ্ছে। রুক্ষ পাহাড়ি ব্যাকড্রপে এই নদী যেন কনট্রাস্ট তৈরি করে এগিয়ে চলেছে আপন মনে। 
দিনের আলো সবেমাত্র পড়বে পড়বে করছে, এমন সময় আমরা পৌঁছলাম দর্মা গ্রাম। পঞ্চচুল্লির পাদদেশে ছোট্ট এই গ্রাম। আর সেই গ্রামের রক্ষক পঞ্চচুল্লি। পাহাড়ের সে কী অসম্ভব বিশালতা! সাদা বরফ ঝকঝক করছে পাহাড়ের গায়ে। মনে হচ্ছে যেন রুপোর পাত বসানো। হাত বাড়ালেই ছুঁয়ে ফেলব বুঝি পাহাড়টাকে। এই পর্বতশৃঙ্গের একদিকে মুন্সিয়ারি অন্যদিকে দর্মা। মাঝখানে বিশাল দেহ নিয়ে মাথা উঁচু করে খাড়া দাঁড়িয়ে রয়েছে পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শৃঙ্গ। পঞ্চচুল্লির গা ঘেঁষে মেঠো পথে গ্রাম দুটোর মধ্যে যাতায়াতের রাস্তা আছে। পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সেই পথে যেতে সময় লাগে মোটামুটি দিন দুয়েক। 
পর্বতশৃঙ্গের এমন নামকরণের পিছনে পৌরাণিক একটা গল্প জনপ্রিয়। পাহাড়ের পাঁচটি শৃঙ্গকে উনুনের হিসেবে কল্পনা করে বলা হয় দিনান্ত বেলায় দ্রৌপদী নাকি তাঁর পাঁচ স্বামীর জন্য উনুনে আঁচ দিয়ে রান্না চড়ান। আর তখনই পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শিখরে আগুন জ্বলে ওঠে। সূর্যাস্তের শেষ লালিমায় সাদা বরফ রক্তিম হয়ে ওঠে। পঞ্চচুল্লিকে সাক্ষী রেখে অস্তাচলে ডুব দেন সূর্যদেব। সে এক অপূর্ব দৃশ্যই বটে। মুন্সিয়ারি থেকে দেখা যায় সেই দৃশ্য। পড়ন্ত বিকেলে শ্বেতশুভ্র পাহাড়ের ঝকঝকে বরফের গায়ে সূর্যাস্তের প্রথম রং যখন ধরে তখনও তার তেজ একটুও ফিকে হয় না। গাঢ় হলদে রঙের পরত লাগলে মনে হয় সোনা যেন গলে পড়ছে পাহাড়ের গা বেয়ে। ক্রমশ সেই সোনালি রং একটু একটু করে লালচে হতে থাকে। হঠাৎ দেখলে সত্যিই মনে হয় উনুনে আঁচ দেওয়া হয়েছে বুঝি। গাঢ় হলুদ থেকে কমলা, তারপর লাল, তারপর গোলাপি হয়ে হঠাৎ ছাই রঙে ঢেকে যায় পাহাড়শ্রেণি। রঙের পরত সরে গেলে পাহাড়ের গায়ে সন্ধে নামে একরাশ বিষণ্ণতা নিয়ে। পাহাড়ের পাদদেশে পৌঁছেও ভেবেছিলাম এমনই অভিজ্ঞতার সাক্ষী হব আরও একবার। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে আস্তে আস্তে সন্ধ্যা নামল পাহাড়ের গায়ে, অথচ সূর্যাস্তের লালিমা দেখতে পেলাম না। বরং বিকেলের পড়ন্ত আলোয় সাদা ঝকঝকে পঞ্চচুল্লিকে দেখলাম একটু একটু করে ধূসর হতে হতে অন্ধকারে ঢেকে গেল। আমাদের রিসর্ট, দর্মা হাইটস-এর এক কর্মচারী জানাল, পাহাড়ের উল্টো দিকে এসে গিয়েছি আমরা। তাই মুন্সিয়ারির দৃশ্য এখানে মিলবে না। তাই বলে এই সৌন্দর্য যে নেহাত কম তাও নয়। ক্রমশ সন্ধে নামলেও আকাশের সাদা মেঘের গায়ে সূর্যের রঙের ছটা পুরোপুরি ম্লান হয়নি। সেই আলোয় শেষবারের মতো দেখে নেওয়া যায় পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শিখর। তারপরেই ঝুপ করে রাত নামে। অন্ধকারে ঢেকে যায় চারপাশ। আর তখনই একটু একটু করে জ্বলে ওঠে গ্রামের ঘরবাড়ি, দোকান, হোটেল বা হোমস্টেগুলো। মনে হয় পাহাড়ের পায়ের কাছে অজস্র জোনাকি যেন পাখনা মেলে উড়ে বেড়াচ্ছে। আর তারপরেই তারার আলোয় ভরে যায় আকাশ। বিশালাকার পঞ্চচুল্লির মাথার উপর হাজার তারার মেলা বসে। সেই আলো আকাশপথে একটু একটু করে নেমে আসে পাহাড়ের উপর। তারার নীলচে আলোয় এক অন্যরকম রূপকথার সৃষ্টি হয় চোখের সামনে। 
সূর্যাস্তের শেষ রংটুকু না লাগলেও দর্মা থেকে পঞ্চচুল্লির উপর রোদের প্রথম কিরণ দেখার মতো। না, পাহাড়ের গায়ে সূর্য ওঠে না। কিন্তু তার আলোর ছটা ছড়িয়ে পড়ে পর্বত শিখরে। সেই শোভা থেকে চোখ ফেরানো দায়। বরফাবৃত পাহাড়চূড়ায় সূর্যের আলো যেন সোনার মুকুটের মতো ঝলমল করে ওঠে। ভারি অপরূপ সেই রূপমাধুরী। গ্রামের পথে রোদের আলো পড়েছে, সেই আলো অনুসরণ করে আমরা চলেছি মেঠো পাথুরে পথ দিয়ে পায়ে হেঁটে, একেবারে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত। মোটামুটি দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার হাঁটা পথে পৌঁছলাম পঞ্চচুল্লির পায়ের কাছে। পাহাড়ের বিপুলায়তনের সামনে ক্ষুদ্র লাগছে সবকিছু। গাঢ় ছায়া পড়েছে পাহাড়ের ঠিক নীচে। মাথা উঁচু করেও পঞ্চচুল্লির বিশালতার নাগাল পাওয়া অসম্ভব। মন শুধু বলল, ‘হে পূর্ণ, তব চরণের কাছে  যাহা-কিছু সব আছে আছে আছে—/নাই নাই ভয়, সে শুধু আমারই, নিশিদিন কাঁদি তাই।’ 
কমলিনী চক্রবর্তী 
ছবি:আনন্দরূপ বিশ্বাস
28th  December, 2024
ভালো থাকুন সারা বছর

একটা ঝাঁ চকচকে নতুন বছর! গায়ে নতুন বইয়ের মতো সুগন্ধ। সবে তার চারটি দিন পেরিয়েছে। হাতে বাকি এখনও ৩৬১ দিন। কম কথা নয়! গোটা বছর খুব ভালো যাক— এমন শুভেচ্ছাবার্তা  দিয়ে আমরা নববর্ষে পথ চলা শুরু করি ঠিকই, তবে সকলেই জানি, জীবন তার নিজের নিয়মেই এগবে। বিশদ

04th  January, 2025
ছবির গ্রাম লবণধার

সবুজ অরণ্যে ঢাকা চারপাশ। শীতে ঘন কুয়াশার আস্তরণ সরিয়ে ভোর হয় এখানে। গ্রামের নাম লবণধার। আলপনা আর চিত্রকলা দিয়ে সাজানো এই গ্রামের ঘরবাড়ি, মন্দির।    বিশদ

04th  January, 2025
 টুকরো  খবর

টেমস আর ভাগীরথী মিলে গেল এবার। না, কোনও ভৌগোলিক গোলযোগ নয়। বরং ইতিহাসে ছাপ রাখতে পারে এমনই দৃষ্টান্ত রাখল লন্ডনে স্থাপিত বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও কলকাতার বেঙ্গল বিজনেস কাউন্সিল। বাংলার সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত করতে মউ স্বাক্ষর করল এই দুই সংস্থা। বিশদ

04th  January, 2025
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
বাঙালি বাড়িতে খ্রিস্টমাসে হইচই

বড়দিন মানেই চকচকে সবুজ গাছ, আলোর মালা আর নানারকম ছোট-বড় সাজসরঞ্জাম, সাজ সাজ রব এখানেও।   বিশদ

21st  December, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

ঐক্য, ঐতিহ্য ও ক্রীড়ার মহোৎসব ‘মিলন উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছিল জর্জ টেলিগ্রাফ স্পোর্টস ক্লাব। এই অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হল কিংবদন্তি ফুটবল প্রশাসক প্রদ্যুৎ দত্তের জীবনী গ্রন্থ ‘ফুটবলের কাঞ্চনজঙ্ঘা’ এই সংকলনটিতে প্রদ্যুৎ দত্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কলম ধরেছেন তাঁর পারিবারিক মানুষজন, ক্রীড়া, রাজনীতি, সাংবাদিক-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব। বিশদ

21st  December, 2024
অনিন্দ্যসুন্দর খাজুরাহো

ইতিহাস ও স্থাপত্যশিল্প হাত ধরাধরি করে রয়েছে এই মন্দিরে। তাই মধ্যপ্রদেশ পর্যটনশিল্পে আলাদা গুরুত্ব ঐতিহাসিক এই স্থানের।  বিশদ

21st  December, 2024
সাফসুতরো ওয়াশিং মেশিন

জামাকাপড় ধুয়ে যে পরিষ্কার করে, তারও প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্ন। কোন কোন উপায়ে পরিষ্কার করা যায় এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রটিকে? বিশদ

14th  December, 2024
ত্রিবেণী তীর্থ পথে

ত্রিবেণী সঙ্গমে ধর্ম আর প্রকৃতি দুটোই উপভোগ করতে পারেন। আর পাশেই বেনারস। ফলে এই দুই জায়গাই একবারে ঘুরে নেওয়া সম্ভব।   বিশদ

14th  December, 2024
আপারকেস কলকাতায়

পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ গিয়ারের দেশীয় ব্র্যান্ড আপারকেস তাদের প্রথম এক্সক্লুসিভ স্টোরের উদ্বোধন করল কলকাতায়। সল্ট লেকের সিটি সেন্টারের এই স্টোরে পাবেন টেকসই ও আধুনিক ভ্রমণ সামগ্রী। বিশদ

14th  December, 2024
 টুকরো  খবর

অর্ধেক বছর তথা ৬ মাস সাফল্যের সঙ্গে অতিবাহিত করল ত্বক পরিচর্যার অন্যতম কেন্দ্র ইনিয়া এস্থেটিক্স ও ট্রিটমেন্টস। ৬ মাসের এই সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন অভিনেত্রী রিচা শর্মা। জানিয়েছেন, ইনিয়ার অনুষ্ঠানে যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। বিশদ

14th  December, 2024
একনজরে
প্রশাসনের কাছে বারবার দরবার করা হয়েছে। মিলেছে আশ্বাসও। কিন্তু আজও ডাইনিং হল তৈরি হয়নি জলপাইগুড়ির মোহিতনগর কলোনি তারাপ্রসাদ বালিকা বিদ্যালয়ে। ফলে শীত-গ্রীষ্ম, বর্ষা সারাবছরই খোলা ...

‘আপত্তিকর’ মন্তব্য করেছেন তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লা। এই অভিযোগ এনে বুধবার আদালতে  মানহানির ফৌজদারি মামলা দায়ের করলেন আইএসএফ বিধায়ক নৌসাদ সিদ্দিকি। ...

বুধবারের বারবেলা। যুবভারতীর প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে জোর কদমে ম্যাচ সিচুয়েশনের মহড়া চলছে মোহন বাগানে। হায়দরাবাদ ম্যাচের প্রথম একাদশে দু’টি বদল করে দল সাজিয়ে ছিলেন কোচ হোসে ...

গতবছর দেশজুড়ে গাড়ি বিক্রির হার ২০২৩ সালের তুলনায় সার্বিকভাবে ৯ শতাংশ বেড়েছে। এই সাফল্যে বড় ভূমিকা নিয়েছে দু’চাকার গাড়ি। এই দাবি করেছে গাড়ি বিক্রেতাদের সংগঠন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১০২৫: সোমনাথ মন্দির ধ্বংস করলেন সুলতান মামুদ
১৩২৪:  ভেনিসিয় পর্যটক ও বনিক মার্কো পোলোর মৃত্যু
১৬৪২: বিজ্ঞানী গ্যালিলিওর মৃত্যু
১৮০৬: ব্রিটেন উত্তমাশা অন্তরীপ দখল করে নেয়
১৮৬৭: আফ্রিকান আমেরিকানরা ভোটাধিকার লাভ করে
১৮৮৪: সমাজ সংস্কারক ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের মৃত্যু
১৯০৯: সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর জন্ম
১৯২৬: বাদশা হোসেন বহিষ্কার। ইবনে সাউদ হেজাজের নতুন বাদশা। দেশের (হেজাজ) নাম পরিবর্তন করে সৌদি আরব করা হয়।
১৯২৬:  কিংবদন্তি ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী তথা ওড়িশি নৃত্যের জন্মদাতা কেলুচরণ মহাপাত্রের জন্ম 
১৯৩৫: প্রবাদপ্রতিম অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর জন্ম
১৯৩৫: মার্কিন গায়ক এলভিস প্রেসলির জন্ম
১৯৩৯: অভিনেত্রী নন্দার জন্ম
১৯৪১: ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রণবানন্দের প্রয়াণ
১৯৪২: ইংরেজ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের জন্ম
১৯৫৭: অভিনেত্রী নাফিসা আলির জন্ম
১৯৬৩: প্রথমবারের মতো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির বিখ্যাত পেইন্টিং ‘মোনালিসা’ আমেরিকার ন্যাশনাল গ্যালারী অব আর্টে প্রদর্শন
১৯৬৫: অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদারের জন্ম
১৯৬৬: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক বিমল রায়ের মৃত্যু
১৯৮৪: প্রথম ভারতীয় মহিলা পাইলট সুষমা মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯০: অভিনেত্রী নুসরত জাহানের জন্ম

08th  January, 2025


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৯৮ টাকা ৮৬.৭২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩২ টাকা ১০৯.০৫ টাকা
ইউরো ৮৭.১৯ টাকা ৯০.৫৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী ১৫ দিবা ১২/২৩। ভরণী নক্ষত্র ২১/২৫ দিবা ৩/৭। সূর্যোদয় ৬/২২/৪২, সূর্যাস্ত ৫/৪/৪৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/১০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪৪ গতে ১/২৩ মধ্যে।
২৪ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী দিবা ১১/৪৬। ভরণী নক্ষত্র দিবা ২/৫০। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২৫ মধ্যে। কালবেলা ২/২৫ গতে ৫/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৫ গতে ১/২৫ মধ্যে। 
৮ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইএসএল: চেন্নাই-ওড়িশা ম্যাচ ড্র, স্কোর ২-২

10:42:12 PM

বিনোদন জগতে শোকের ছায়া, প্রয়াত জনপ্রিয় মালায়লাম গায়ক পি জয়চন্দ্রন

10:39:00 PM

অস্ট্রেলিয়া সফর সেরে বিশাখাপত্তনামের এয়ারপোর্টে নামতেই নীতিশ কুমার রেড্ডিকে উষ্ণ অভ্যর্থনা ভক্তদের

10:27:00 PM

জোকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল একাধিক ঝুপড়ি
ভরসন্ধ্যায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! জোকার কাছে ডায়মন্ড হারবার রোডের ধারে আগুন ...বিশদ

10:11:11 PM

উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় সরযূ নদীর ঘাটে শুরু সন্ধ্যা আরতি

10:00:00 PM

দিল্লিতে মানসরোবর পার্ক মেট্রো স্টেশনের কাছে আগুন, মৃত ১
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিধ্বংসী আগুন লাগল দিল্লির মানসরোবর পার্ক মেট্রো স্টেশনের ...বিশদ

09:58:11 PM