Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

প্রকৃতির টানে মুক্তেশ্বর

কমলিনী চক্রবর্তী: নৈনিতালের পাহাড়ি কোলাহল আর পর্যটকের ভিড় এড়িয়ে আমাদের গাড়ি চলেছে সোজা। বেশ খানিকটা চড়াই পথে ওঠার পর নিস্তব্ধ প্রকৃতির সন্ধান মিলল। ভারি মনোরম রাস্তা। চারদিকে পাইনের ঘন বন, তারই মাঝে পিচের মসৃণ পথ। আমরা চলেছি মুক্তেশ্বর। সেখানে কোলাহল তেমন নেই। আছে শুধু নিস্তরঙ্গ প্রকৃতির মাঝে অবসরযাপনের আনন্দ। 
পাহাড় যাঁরা ভালোবাসেন তাঁদের পক্ষে মুক্তেশ্বর ছুটি কাটানোর আদর্শ ঠিকানা। রোদ ঝলমলে সকালে এখান থেকে সারিবদ্ধ তুষারশৃঙ্গ দেখতে পাবেন। আর পড়ন্ত বিকেলে পাহাড়ের কোলে সূর্যাস্তের শোভা দেখলে তার রূপলাবণ্যে মুগ্ধ হবেন। সোনালি থেকে কমলা, তা থেকে গোলাপি হয়ে চুঁইয়ে পড়ে সূর্যের শেষ কিরণ শ্বেতশুভ্র পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে। আকাশে মেঘের গায়েও সেই রঙের বিচ্ছুরণ ঘটে। রক্তিম হয় সাদা মেঘ। তারপর ঝুপ করে সন্ধে নামে। নিকষ কালো অন্ধকারে গা ঢাকা দেয় পাহাড়শৃঙ্গ। আর সেই অন্ধকারে আলোর মালা পরে সেজে ওঠে মুক্তেশ্বর গ্রাম। বাড়ির ছোট-বড় আলো জ্বলে উঠলে মনে হয় অজস্র জোনাকি যেন পাহাড়ময় আগুনে পাখা মেলে নেচে বেড়াচ্ছে অবিরাম। সূর্যাস্তের এই অপরূপ রূপ দেখার জন্য চৌলি কি জালি ভিউ পয়েন্ট আদর্শ। পাহাড়ের উপর একটা উঁচু টিলার মতো জায়গা। চারদিকে খোলা আকাশ আর পশ্চাতে পাইনের বন। এমন জায়গায় শুধু বসে থাকতেই ভালো লাগে। 
আমরা এবার রোড ট্রিপে কলকাতা থেকে গাড়ি নিয়ে চলেছি উত্তরাখণ্ড। সমতল পেরিয়ে গাড়ি পাহাড়ি পথ ধরতেই আকাশে বাতাসে এক ভিন্ন সুর বেজে উঠল। সেই সুরের তরঙ্গ ছড়িয়ে পড়ল হৃদয় জুড়ে। বাতাসের হলকা ক্রমশ হিমেল হতে শুরু করলে পথও বাঁকে বাঁকে উঠতে লাগল সমতল ছেড়ে পাহাড়ে। মুক্তেশ্বর পর্যন্ত পাহাড়ি পথ কোথাও চওড়া কোথাও বা বেশ সরু। তবে মোটামুটি মসৃণ। নৈনিতালের জলে বোটিংয়ের শোভা দেখতে দেখতে চলেছি আমরা। হাওয়ায় তিরতির করে কাঁপছে হ্রদের জল। তারই বুকে লাল, নীল, হলুদ, সবুজ — কত রঙের নৌকো। জলের উপর রঙের তরঙ্গ তুলে ভেসে বেড়ায় তারা। পর্যটকদের কোলাহলে মুখরিত হয় নৈনিতাল। পাড়ে বসে লেকের জলে উচ্ছ্বাসের ওঠানামা দেখতেও মন্দ লাগে না। আবার অনেকেই লেকের জল ও নৌকার ইতিউতি ভেসে বেড়ানোকে ব্যাকড্রপ করে সেলফি তুলতে মগ্ন হয়ে পড়েন।  
মুক্তেশ্বর পৌঁছতে দুপুর গড়িয়ে গেল। সরকারি হোটেলে চেক ইন করে দ্রুত লাঞ্চ সেরে পায়ে হেঁটে বেরিয়ে পড়লাম আশপাশের গ্রাম্য সৌন্দর্যের খোঁজে। কিলোমিটার খানেক চলার পর একটা ছোটখাট বাজার পড়ল। হাতে গোনা কয়েকটা রেস্তরাঁ, শপিং কমপ্লেক্স, কাঁচা বাজার ইত্যাদি জুড়ে লোকের ভিড় জমে রয়েছে। উত্তরাখণ্ডের লোকদের সহজ হাসি আর অলস দিনযাপন দেখতে বেশ লাগছিল। কোথাও কোনও তাড়াহুড়ো নেই। জীবন এখানে আপন খেয়ালে বয়ে চলেছে। তারই মাঝে দোকানিরা সাজসরঞ্জামের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনিতে মেতে উঠেছেন কোথাও। হাতে তৈরি উলের পোশাক বিকোচ্ছে পর্যটকদের হাতে হাতে। গ্রামের মেয়েদের হাতে বোনা শাল, স্টোল, টুপি, মোজায় তাদের নাম লাগানো ট্যাগ। গ্রামীণ শিল্প উন্নয়নের প্রচেষ্টা।
জিম করবেট তাঁর ‘টেম্পল টাইগার’ বইতে মুক্তেশ্বরের উল্লেখ করেন। তাঁর কথায় এই গ্রামের বৈচিত্র্য লুকিয়ে রয়েছে ঘন পাইনের বনে। সেই বনের অন্দরে কন্দরে প্রকৃতির সঙ্গে আলাপ জমে উঠবে। মুক্তেশ্বরের গোল চৌকি বা মোড় থেকে কিলোমিটার দেড়েক নেমে গেলে বাঁ হাতে একটা কাঁচা রাস্তা নেমে গিয়েছে তরতর করে। মোটামুটি দশ কিলোমিটার ভাঙাচোড়া কাঁচা রাস্তা পেরিয়ে সেই পথ উঠেছে আলমোড়া হাইওয়ে-তে গিয়ে। কিন্তু অতদূর পায়ে হেঁটে যাওয়া অসম্ভব। তবে খানিক দূর ওই কাঁচা রাস্তা ধরে বন্য পথে পাইন, ওক, বার্চ গাছের সঙ্গী হতে পারেন। অনবদ্য এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবেন। কাঁচা এই রাস্তার গায়ে রোদ লাগে না। নাম তাই ‘শীতলা’। একদিকে ঘন পাহাড়ি বন আর অন্য দিকে গভীর খাদ। তারই মাঝে কোনওক্রমে যেন শীতলা পথ নিজের জায়গা করে এগিয়ে চলেছে। পাইন আর ওক গাছের সূচের মতো পাতার ছিদ্র দেখে আপন মনে বনের সঙ্গে লুকোচুরি খেলছেন সূর্যদেব। পথ চলতে গিয়ে গায়ে হয়তো বা এক চিলতে রোদ এসে পড়বে হঠাৎ। আবার যে কে সেই ছায়াচ্ছন্ন অন্ধকারে ঘেরা বনপথ। সন্ধে নামলে এই পথেই তেন্দুয়া বের হয়। ‘বেশি দূর যাবেন না, সন্ধে ঘন হলে পথ ঠাহর করা মুশকিল হবে।’ পর্যটক দেখে সতর্ক করে দিলেন এক পাহাড়ি কাঠুরে। তারপর বনের পথে কাঠের বোঝা মাথায় কোথায় যে হারিয়ে গেলেন আর দেখতে পেলাম না।
মুক্তেশ্বরের হাওয়ার দাপট আগে বহুবার অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। বেলা গড়িয়ে আসতেই তা মালুম হতে লাগল। তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে হিমেল হাওয়া। রোদ ঝলমলে মুক্তেশ্বরের গায়ে হাওয়ার আঁচড় পড়ছে সারাক্ষণ। হাওয়ার শনশন শব্দের সঙ্গে বন্য পথের শুকনো পাতার খসখস মিলেমিশে এক অদ্ভুত অর্কেস্ট্রার সৃষ্টি করছে আমাদের কানে। ঘরের বন্ধ দরজা ছাপিয়ে সেই হাওয়া আমাদের মরমে এসে কড়া নাড়ছে। ইতিমধ্যে সন্ধে গাঢ় হয়েছে। রাস্তার মায়া কাটিয়ে কুমায়ুন বিকাশ নিগমের আস্তানায় ঘরবন্দি আমরা। নিস্তব্ধ প্রকৃতির মাঝে সঙ্গী শুধুই দমকা হাওয়ার দোলা। বারান্দার দরজায় কড়া নেড়ে নিজের অস্তিত্ব জানান দিয়ে যাচ্ছে সে। অনুভূতি প্রত্যক্ষ করতে এক ঝলক বাইরে বেরিয়েছিলাম, ও মা! আমাদের বারান্দার পাঁচিলের উপর জ্বলজ্বল করছে ও কার চোখ? তেন্দুয়া কি পাইন গাছ বেয়ে বারান্দায় এসে উঠল নাকি? এইসব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতেই আগন্তুক আমাদের উপস্থিতি টেরে পেয়ে উড়ে গাছের ডালে মিলিয়ে গেল। খয়েরি রোমশ লেজবিশিষ্ট আগুন্তুকটি তেন্দুয়া নয়, হিমালয়ান জায়েন্ট স্কুইরেল! দৈর্ঘ্যে একটা বিড়ালের চেয়ে অল্পই ছোট। ডিনারের সময় লজের ম্যানেজারের কাছে শুনলাম আমাদের কটেজের অতিথি হয়ে মাঝে মাঝেই পর্যটকদের দেখা দেয় এই কাঠবিড়ালি। 
মুক্তেশ্বর মহাদেবের মন্দির থেকেই গ্রামের নামকরণ। পাহাড়ি পথের গা বেয়ে সিঁড়ি উঠে গিয়েছে এঁকেবেঁকে কয়েক কিলোমিটার। পায়ে হাঁটা পথে সিঁড়ি বেয়ে পৌঁছে যাবেন মহাদেবের মন্দিরে। মন্দির দর্শনের পাশাপাশি পাখির চোখে গোটা গ্রাম দেখার সুযোগও হাতছাড়া করার নয়। আর ভাগ্য সহায় হলে ৩৬০ ডিগ্রি জুড়ে তুষারশৃঙ্গের শোভা মোহিত করবে আপনাকে। তবে বাঁদরের উপদ্রব প্রচণ্ড। তাই হাতে খাবার নিয়ে এ পথে না ওঠাই শ্রেয়। এছাড়াও আছে একটা জলপ্রপাত। হর্স শ্যু-এর মতো বাঁকানো এই ঝরনা সজোরে পাহাড় ছাপিয়ে খাদের গায়ে আছড়ে পড়ে জঙ্গলের পথে হারিয়ে যায়। গ্রীষ্মে তার তেজ ততটা প্রবল নয়। পর্যটকের ভিড় লেগেছে মুক্তেশ্বরের গায়ে। তবু আদ্যোপান্ত শহুরে হয়ে ওঠেনি এখনও এই পাহাড়ি গ্রামখানা। তাই নিস্তরঙ্গ প্রকৃতি আর নৈঃশব্দ্যের সন্ধানে যদি মন ব্যাকুল হয় তবে অবশ্যই উত্তরাখণ্ডের এই পাহাড়ি গ্রাম বেছে নিতে পারেন দিন দুয়েকের অবসর যাপনের জন্য। 
ছবি: আনন্দরূপ বিশ্বাস

  
হাতে তৈরি নোটবুক

পকেট থেকে চিরকুটটা বের করে আলতো ধরল সুমন। নীল কালিতে লেখা চার লাইনের চিঠি। এই এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে এমন চিঠি সচরাচর দেখা যায় না।
বিশদ

টুকরো খবর

ম্যানগ্রোভ, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, নোনা জল — এই শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে সুন্দরবন যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। চিত্র-ভাস্কর্যেও সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। তবে সময়ের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে সুন্দরবনের এক অনবদ্য চিত্রশিল্প
বিশদ

ওড়িশায় একফালি তিব্বত

প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র। বিশদ

20th  April, 2024
শরবতে শীতল শরীর

লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
 টুকরো  খবর

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন। বিশদ

20th  April, 2024
গৃহকোণে থাক বাঙালিয়ানা

বর্ষবরণের প্রস্তুতি তুঙ্গে। নতুন পোশাক থেকে শুরু করে ঘরের টুকিটাকি সামগ্রী, তালিকা মিলিয়ে চৈত্র সেলে বাজার সেরে ফেলেছেন অনেকেই। কেউ কেউ অপেক্ষা করছেন আজ, দিনভর শেষ মুহূর্তের ‘ফিনিশিং টাচ’-এর! বাঙালির  নিজস্ব  সংস্কৃতির এই উৎসব বড় প্রাণের। তাই ঘর সাজানোর রীতিটিও বেশ প্রাচীন। 
বিশদ

13th  April, 2024
ওপার বাংলায় নববর্ষ

বাংলাদেশে কেমন করে উদ্‌যা঩পিত হয় পয়লা বৈশাখ? ঘুরে এসে বর্ণনায় তাপস কাঁড়ার। বিশদ

13th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বাজারে আসছে হ্যাভেলস ইন্ডিয়ার লয়েড স্টেলার এয়ার কন্ডিশনার। লয়েড এয়ার কন্ডিশনার তাদের প্রথম ডিজাইনার রেঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে সৌরভ এবং ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়কে একসঙ্গে প্রথমবার একটি বিজ্ঞাপনে নিয়ে এসেছে।
বিশদ

13th  April, 2024
ঘুরে আসুন উইকএন্ডে

ইদ থেকে যদি ছুটি পান তাহলে চলুন যাই তাকদা। দার্জিলিং থেকে মাত্র ঘণ্টা দেড়-দুইয়ের ড্রাইভ। নিরিবিলি, নিস্তরঙ্গ এই গ্রামে কয়েকটা দিন আরামে কেটে যাবে। চারদিকে যত দূর চোখ যায় চা বাগানের বিস্তার।
বিশদ

06th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বৈশাখের প্রাক্কালে গোটা চৈত্র মাস জুড়েই বাঙালির কেনাকাটার মরশুম। জেলা থেকে শহর সর্বত্রই দোকানে দোকানে ভিড়। হাওড়া ময়দান মেট্রোর কাছে নির্ভরযোগ্য বস্ত্রবিপণি রীতা শাড়ি অ্যান্ড গার্মেন্টসও এই কেনাকাটার উৎসবে সেজে ওঠে।
বিশদ

06th  April, 2024
প্রকৃতির সুর বাজে কালিম্পঙে

কাঞ্চনজঙ্ঘার বরফাবৃত শোভা অথবা লাল নীল হলুদ অর্কিডের বাহার— যে সৌন্দর্যেই মাততে চান, কালিম্পঙে তা ষোলো আনা সম্ভব। বর্ণনায় মধুছন্দা মিত্র ঘোষ। বিশদ

30th  March, 2024
 টুকরো  খবর

ভারতের নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্র্যান্ড এলজি ইলেকট্রনিক্স নিয়ে এল এলজি মুডআপ  রেফ্রিজারেটর। ফ্যাশন ডিজাইনার গৌরী ও নয়নিকার উপস্থিতিতে এই নতুন মডেলটি প্রকাশ্যে আনল সংস্থা। বিশদ

30th  March, 2024
রং খেলায় সাবধানতা

দোলের দিনে কীভাবে যত্ন নেবেন নিজের? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

23rd  March, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

আইটিসি লিমিটেডের ইনস্ট্যান্ট নুডল ও পাস্তা ব্র্যান্ড সানফিস্ট ইপ্পি শুরু করেছে ‘ইপ্পি বেটার ওয়ার্ল্ড: ক্রিয়েট ম্যাজিক’ নামে এক নতুন উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ এবং তা পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ। বিশদ

23rd  March, 2024
একনজরে
পুকুর খনন করতে গিয়ে অজানা জন্তুর হাড়গোড় উঠে আসতেই শুক্রবার চাঞ্চল্য ছড়ায় ফালাকাটা ব্লকের দেওগাঁও গ্রাম পঞ্চায়তের বেলতলি ভাণ্ডানি গ্রামে। স্থানীয়দের দাবি, ওই হাড় পূর্ণবয়স্ক গণ্ডারের হতে পারে ...

রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এগজিকিউটিভ কাউন্সিলের (ইসি) বৈঠক বন্ধ করার নির্দেশ দিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর। শুক্রবার দপ্তরের তরফে রেজিস্ট্রারকে এই মর্মে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ২৯ এপ্রিল বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল। ...

ময়নার গোড়ামহালে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল। মৃতের নাম দীনবন্ধু মিদ্যা(১৮)। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা নাগাদ গোড়ামহাল গ্রামে একটি পান বরজের ভিতর থেকে ওই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। ...

১০০ শতাংশ ভিভিপ্যাট স্লিপ গোনার দাবি খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। ফের পেপার ব্যালটে ভোট ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি ভোটারদের হাতে ভিভিপ্যাট স্লিপ দেওয়ার আবেদনও খারিজ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: মুঘল সম্রাট বাবর দিল্লির সুলতানকে পরাজিত করেন
১৬৬৭: অন্ধ এবং দরিদ্র ইংরেজ কবি জন মিলটন তার প্যারাডাইজ লস্ট কাব্যের স্বত্ব ১০ পাউন্ডে বিক্রয় করেন
১৮৭৮: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নারীশিক্ষা দানের ব্যবস্থা করে ও নারীদের এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বসার সম্মতি প্রদান করে
১৮৮১: দাদাঠাকুর ওরফে শরচ্চন্দ্র পণ্ডিতের জন্ম
১৮৯৭: বাঙালি ঐতিহাসিক, ছন্দবিশারদ ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের জন্ম
১৯১২ : ভারতীয় অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিচালক জোহরা সেহগলের জন্ম
১৯৩৫: বাঙালি ভূতত্ববিদ, বিজ্ঞানী ও সমাজকর্মী প্রমথনাথ বসুর মৃত্যু  
১৯৩৬: ইংরেজি গণিতবিদ, জীববিজ্ঞানী ও দার্শনিক  কার্ল পিয়ারসনের মৃত্যু
১৯৬০: সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে ‘পরশুরাম’-এর মৃত্যু
১৯৬২:  বাঙালি রাজনীতিবিদ এ. কে. ফজলুল হকের মৃত্যু
১৯৬৮: দাদাঠাকুর ওরফে শরচ্চন্দ্র পণ্ডিতের মৃত্যু
১৯৭২: অ্যাপোলো ১৬ মহাকাশযান পৃথিবীতে ফিরে আসে
১৯৮১: জেরক্স পার্ক বাজারে আনে কম্পিউটারের মাউস
১৯৮৯: বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ে ৫০০ মানুষ নিহত হয়
১৯৯২: রাশিয়া ও অন্যান্য প্রজাতন্ত্রগুলো আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকে যোগ দেয়
১৯৯৩: ডাকারে যাওয়ার পথে লিবরেভিল্লেতে বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান জাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দলের সমস্ত সদস্য
১৯৯৪: দক্ষিণ আফ্রিকায় সাধারণ নির্বাচনে প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পান কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিকরা
২০০৬: নিউ ইয়র্ক সিটিতে যেখানে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ছিল সেখানে ফ্রিডম টাওয়ার তৈরির কাজ শুরু হয়
২০০৯: ভারতীয় অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক ফিরোজ খানের মৃত্যু
২০১৭: অভিনেতা বিনোদ খান্নার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৮ টাকা ৮৪.২২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৬ টাকা ১০৫.৯৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৩ টাকা ৯১.০৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪। তৃতীয়া ৭/৫০ দিবা ৮/১৯। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৫৮/১৩ রাত্রি ৪/২৮। সূর্যোদয় ৫/১০/৪৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৯/২৭ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১২ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে পুনঃ ২/১২ গতে ৩/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৪/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৫ গতে উদয়াবধি। 
১৪ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪। তৃতীয়া দিবা ৬/৪০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ২/৫৩। সূর্যোদয় ৫/১১, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/৫২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৭ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে ও ৪/২৩ গতে ৫/৫৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ মধ্যে ও ৩/৪৭ গতে ৫/১১ মধ্যে। 
১৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: রাজস্থান ৭ উইকেটে হারাল লখনউকে

11:20:50 PM

আইপিএল: ২৮ বলে হাফসেঞ্চুরি সঞ্জু স্যামসনের,রাজস্থান ১৭৮/৩(১৭.৩ ওভার), টার্গেট ১৯৭

11:01:00 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১৪৪/৩ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:59:18 PM

আইপিএল: ১৪ রানে আউট রিয়ান পরাগ,রাজস্থান ৭৮/৩(৮.৪ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:27:57 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট জয়সওয়াল,রাজস্থান ৬০/২(৬.১ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:18:35 PM

আইপিএল: ৩৪ রানে আউট বাটলার,রাজস্থান ৬০/১ (৫.৫ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:11:30 PM