Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শুদ্ধ ভক্ত

শুদ্ধ ভক্তের সংসর্গে কৃষ্ণভাবনার প্রতি এই রকম আকর্ষণ পরম সৌভাগ্যসূচক। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলে গেছেন, ‘গুরু-কৃষ্ণ-প্রসাদে পায় ভক্তিলতা-বীজ। অর্থাৎ কোন মহা ভাগ্যবান জীবই কেবল সদ্‌গুরু ও শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় ভক্তিরূপ লতার বীজ প্রাপ্ত হন। এই সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণ শ্রীমদ্ভাগবতে উদ্ধবকে বলছেন, “হে উদ্ধব, দুর্লভ সৌভাগ্যের প্রভাবেই শুধু মানুষ আমার প্রতি আকৃষ্ট হয়। যদি সে সকাম কর্ম থেকে পূর্ণরূপে বিরক্ত না হয়, অথবা ভক্তির প্রতি পূর্ণরূপে আসক্ত না হয়, তা হলেও আমার এই সেবার প্রভাবে সে অচিরেই সুফল লাভ করে।”
ভগবদ্ভক্তদের তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। প্রথম বা উত্তম ভক্তের বর্ণনা করে বলা হয়েছে—তিনি শাস্ত্রে পারঙ্গত এবং তদনুকূল তর্কে নিপুণ এবং যুক্তির দ্বারা প্রতিপাদন করতে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি পূর্ণরূপে উপলব্ধি করেছেন যে, জীবনের পরম উদ্দেশ্য হচ্ছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেমভক্তি লাভ করা, এবং তিনি জানেন যে, শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন পরম প্রেমাস্পদ এবং পরম আরাধ্য। উত্তম ভক্ত তিনিই হতে পারেন, যিনি সদ্‌গুরুর তত্ত্বাবধানে ঐকান্তিক দৃঢ়তার সঙ্গে বিধি-নিষেধের অনুশীলন করেছেন এবং শাস্ত্রের নির্দেশ অনুসারে তাঁর সমস্ত আদেশ যথাযথভাবে পালন করেছেন। এইভাবে ভগবানের বাণী প্রচার করে গুরু হওয়ার শিক্ষা লাভ করে, তিনি উত্তম ভক্ত বলে গণ্য হন। উত্তম ভক্ত কখনও পূর্বতন আচার্যদের সিদ্ধান্ত থেকে বিচলিত হন না এবং সম্পূর্ণ যুক্তি ও তর্কের মাধ্যমে শাস্ত্রীয় সিদ্ধান্ত উপলব্ধি করে দৃঢ় শ্রদ্ধা অর্জন করেন। এখানে যে যুক্তি-তর্কের উল্লেখ করা হয়েছে, তা বৈদিক শাস্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত যুক্তি-তর্ক। উত্তম ভক্ত কখনই সময়ের অপব্যয়কারী শুষ্ক মনোধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন না। পক্ষান্তরে বলা যায়, ভগবদ্ভক্তিতে যাঁর দৃঢ় নিষ্ঠা জন্মেছে, তিনিই উত্তম ভক্ত। দ্বিতীয় শ্রেণীর ভক্ত বা মধ্যম অধিকারী ভক্তের বর্ণনা করে বলা হয়েছে—তিনি শাস্ত্র-সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে তর্ক করতে ততটা নিপুণ নন, কিন্তু ভগবদ্ভক্তিতে দৃঢ় শ্রদ্ধা রয়েছে। অর্থাৎ, মধ্যম অধিকারী ভক্তের কৃষ্ণভক্তিই যে জীবনের পরম লক্ষ্য, সেই সম্বন্ধে সুদৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে। তিনি কখনও কখনও শাস্ত্রের যুক্ত ও সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বিরোধী পক্ষকে পরাজিত করতে অসমর্থ হতে পারেন, কিন্তু তা হলেও পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে সেবা করাই যে জীবনের পরম লক্ষ্য, সেই সম্বন্ধে তাঁর মনে কোন সংশয়ের উদয় হয় না।
তৃতীয় শ্রেণী বা কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত হচ্ছেন তিনি, যাঁর বিশ্বাস দৃঢ় হয়নি, এবং সেই সঙ্গে শাস্ত্র-সিদ্ধান্তের প্রতিও যথার্থ শ্রদ্ধা নেই। কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত শ্রদ্ধা-বিরুদ্ধ সিদ্ধান্ত সমন্বিত দৃঢ় যুক্তির প্রভাবে বিচলিত হতে পারেন। মধ্যম ভক্তের মতো তিনিও শাস্ত্রীয় সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করার জন্য তর্ক করতে এবং প্রমাণ করতে পারেন না, কিন্তু মধ্যম অধিকারী ভক্তের মতো অবিচলিত শ্রদ্ধা তাঁর নেই। তাই তাঁকে কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত বলা হয়।
কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত সম্বন্ধে আরও বিশদ বিবরণ ভগবদ্‌গীতায় রয়েছে। সেখানে বর্ণনা করা হয়েছে যে, আর্ত, অর্থার্থী, জিজ্ঞাসু এবং জ্ঞানী—এই চার ধরনের মানুষ তাঁদের ইন্দ্রিয় তৃপ্তির জন্য ভগবদ্ভক্তি আচরণ করতে শুরু করেন এবং ভগবৎ-মুখী হন। তিনি কোন মন্দিরে গিয়ে ভগবানের কাছে কষ্ট নিবারণ, অর্থপ্রাপ্তি অথবা জিজ্ঞাসা নিবৃত্তির জন্য প্রার্থনা করেন। শুধুমাত্র ভগবানের মহিমা সম্বন্ধে অবগত জ্ঞানও কনিষ্ঠ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু শুদ্ধ ভক্তের সঙ্গ করার ফলে তাঁরা মধ্যম অথবা উত্তম ভক্তে পরিণত হতে পারেন।
শ্রীল রূপ গোস্বামী বিরচিত ‘ভক্তিরসামৃতসিন্ধু’ থেকে
 
27th  December, 2024
যোগের অনুশাসন

অথ যোগানুশাসনম্‌—এখন যোগের অনুশাসন শুরু হচ্ছে। যোগের মূল ধাতু হল যুজ্‌ (to unite, to join, to yoke) : ‘যুজ্‌ সমাধৌ’—চিত্তকে সমাহিত করা। পাতঞ্জল যোগের বিশেষ লক্ষ্য হল সমাধি। এটি হল অর্থসংকোচ। ‘যুক্ত করা’ অর্থে যুজ্‌ ধাতুর প্রয়োগ ঋদ্বেদেও পাওয়া যায়: ‘যুঞ্জতে মন উত যুঞ্জতে ধিয়ো’ এই মন্ত্রটি লক্ষণীয়।
বিশদ

কীর্তন

কীর্তন করার গুরুত্ব বর্ণনা করে শুকদেব গোস্বামী পরীক্ষিৎ মহারাজকে বলেছিলেন, “হে রাজন! কেউ যদি স্বতঃস্ফূর্তভাবে ‘হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র’ কীর্তনের প্রতি আসক্ত হন, তা হলে বুঝতে হবে যে, তিনি পরম সিদ্ধিলাভ করেছেন।” বিশদ

28th  December, 2024
গুপ্তধন

এক শেঠ। মস্ত বড় ধনী। টাকা পয়সা, সোনা দানার অভাব নাই তার। ছেলে, মেয়ে, স্ত্রী সকলকে নিয়ে বেশ সুখেই কাটছিল তার দিন। সেই লোকটা হঠাৎ সামান্য একটু অসুস্থ হয়ে মরণাপন্ন হয়ে পড়ল। বৈদ্য, ডাক্তার, কবিরাজ সবাই যখন একে একে বিদায় নিয়ে চলে যেতে লাগল, তখন তার আর বুঝতে বাকী রইল না যে তার মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে।
বিশদ

23rd  December, 2024
শ্রীল শুকদেব

শ্রীমদ্ভাগবতে শ্রীল শুকদেব গোস্বামী যখন মুমূর্ষু মহারাজ পরীক্ষিৎকে তাঁর কর্তব্য সম্বন্ধে উপদেশ দিচ্ছিলেন, তখনও এই বৈধীভক্তির তত্ত্ব বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ পরীক্ষিৎ তাঁর মৃত্যুর ঠিক এক সপ্তাহ পূর্বে শ্রীল শুকদেব গোস্বামীর দর্শন লাভ করেন। তখন মহারাজ পরীক্ষিৎ  মৃত্যুর পূর্বে কি করা কর্তব্য সেই বিষয়ে চিন্তিত ছিলেন।
বিশদ

22nd  December, 2024
বৈদিক স্তোত্র

বৈদিক স্তোত্র দিয়েই শুরু হল মূল অনুষ্ঠান। চারজন সন্ন্যাসী এবং কয়েকজন ভক্ত সমবেত কণ্ঠে বৈদিক স্তোত্র পরিবেশন করলেন। বৈদিক স্তোত্রের পর একখানি ভক্তিমূলক গান পরিবেশনে করলেন আসাম, আমিনগাঁও আশ্রম থেকে আগত নবীন সন্ন্যাসী স্বামী রামানন্দ এবং স্বামী গঙ্গানন্দ মহারাজ। বিশদ

21st  December, 2024
‘সখ্যসন্ধ’

‘সখ্যসন্ধ’ ঠিক আছে। সন্ধি, সন্ধা এবং সমাধি—সব এক গোত্রের। একটা প্রাচীন শব্দ ছিল ‘সন্ধাভাষিত’—নিশ্চয় জানেন। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছিলেন, ওটা ‘সন্ধাভাষিত’ মানে আলো-আঁধারি ভাষা, কিছু বোঝা যায়, কিছু বোঝা যায় না।
বিশদ

20th  December, 2024
যোগ

যোগশ্চিত্তবৃত্তি নিরোধঃ—এই সূত্রে সর্ব শব্দের ব্যবহার করা হয়নি—অর্থাৎ, সমস্ত বৃত্তির নিরোধের কথা বলা হয়নি। যোগের দুটি প্রকার ভেদ আছে: এক—সম্প্রজ্ঞাত, দুই—অসম্প্রজ্ঞাত। সম্প্রজ্ঞাত যোগের চারটি ভূমি—১। বির্তক, ২। বিচার, ৩। আনন্দ, ৪। অস্মিতা। বিশদ

19th  December, 2024
শাস্ত্র

মহর্ষি পতঞ্জলিকৃত যোগসূত্র রাজযোগ নামে সুপরিচিত। ইহা যোগশাস্ত্রের প্রধান প্রামাণিক গ্রন্থ। এই শাস্ত্রের মূল উপনিষৎ। মানুষের সকল দুঃখের আত্যন্তিক নিবৃত্তি এবং শাশ্বত শান্তি লাভের কার্যকর উপায় শিক্ষাদান এই যোগের উদ্দেশ্য। ইহা কোন ধর্মমত বা ধর্মবিশ্বাসের উপর নির্ভর না করিয়া প্রত্যক্ষানুভূতির দৃঢ় ভিত্তির উপর স্থাপিত।
বিশদ

18th  December, 2024
বৃত্তি

“বৃত্তয়ঃ পঞ্চতয্যঃ ক্লিষ্টাহক্লিষ্টাঃ।”—বৃত্তি পাঁচপ্রকার। সেইগুলি ক্লেশযুক্ত বা ক্লেশশূন্য। ক্লেশ পাঁচপ্রকার—অবিদ্যা, অস্মিতা, রাগ, দ্বেষ, অভিনিবেশ: সবার মূল হল অবিদ্যা। কিন্তু এই অবিদ্যা ধারণা করা সহজ নয়। ক্লেশের অর্থ হল চেতনার সংকোচ; তার মূল রাগ, দ্বেষ—সুখানুশযী রাগ, দুঃখানুশয়ী দ্বেষ। বিশদ

17th  December, 2024
চোরের বৈকুণ্ঠ লাভ

বর্ষাকাল। আকাশ ভরা কালো মেঘ। থেকে থেকেই ঝম্‌ ঝম্‌ করে বৃষ্টি ঝরে পড়ছে। রাজপথে লোকজন নেই বললেই চলে। এরই মধ্যে এক চোর বেরিয়েছে চুরি করার উদ্দেশ্য নিয়ে। এমন দুর্যোগপূর্ণ দিনে, কেউ কি বেরোয়। চোরও ভেবেছে সে কথা। কিন্তু সে তো নিরুপায়। ঘরে কিছু নেই।
বিশদ

16th  December, 2024
চিন্তা

মনই বন্ধন স্বীকার করে, আত্মা নিয়ত মুক্ত। এই মুক্তি সবাই চায়। কিন্তু অনিত্যের কর্ম করে সুখ পাবে, এই ভ্রান্ত বিশ্বাসে জীবন পাটে গোধূলি নেমেছে। এই চিন্তা যখন এল তখন আর চিন্তামণির চিন্তা করবার মতো সময় অবশিষ্ট নেই। বিশদ

15th  December, 2024
রাগানুগা ভক্ত

বৃষ্ণি ও ব্রজবাসী আদি নিত্যসিদ্ধ ভগবদ্ভক্তের পদাঙ্ক যাঁরা অনুসরণ করতে চান, তাঁদের বলা হয় রাগানুগা ভক্ত, অর্থাৎ সেই ভক্তদের মতো তাঁরা সিদ্ধিলাভ করার জন্য চেষ্টা করছেন। এই ধরনের রাগানুগা ভক্তরা ততটা দৃঢ়তার সঙ্গে ভগবদ্ভক্তির বিধিনিষেধগুলি অনুসরণ করেন না, বিশদ

14th  December, 2024
স্মৃতি

“অনুভূতবিষয়াসম্প্রমোষঃ স্মৃতি।”—অনুভূত বিষয়সমূহ যখন মন থেকে দূর হয় না, কেবল সংস্কারবশতঃ জ্ঞান হয়—সেই অবস্থাকে স্মৃতি বলে। অভ্যাসের দ্বারা স্মৃতির উপর বিজয় লাভ করা সম্ভব। স্মৃতি তিনপ্রকার—যৌগিক, অবচেতনার স্মৃতি আর মানসিক স্মৃতি। বিশদ

13th  December, 2024
কৃষ্ণভাবনা

কৃষ্ণভাবনায় ভাবিত মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নির্মল হওয়ার ফলে, তাঁকে তাঁর চিন্তা বা কার্যকলাপ পবিত্রীকরণের জন্য কোন রকম প্রচেষ্টা করতে হয় না। কৃষ্ণভাবনার অতি উত্তম স্তরে অধিষ্ঠিত হওয়ার ফলে, তাঁর মধ্যে সমস্ত দিব্য গুণাবলী প্রকাশিত হয় এবং সব রকম যোগসিদ্ধিগুলি তাঁর লব্ধ হয়। বিশদ

12th  December, 2024
ব্রহ্মচর্য্য

তোমার শিক্ষকদের মুখে ব্রহ্মচর্য্যের কোনও উপদেশ তোমরা শুনিতে পাও না বলিয়া মনে করিও না যে, তাঁহারা ব্রহ্মচর্য্যের প্রতি শ্রদ্ধাবান্‌ নন। তাঁহাদের মধ্যে অনেকেই মনে মনে আগ্রহ অনুভব করেন, যেন তাঁহাদের ছাত্রেরা ব্রহ্মচর্য্য-পরায়ণ হয়, বীর্য্যক্ষয়কর সকল অসৎ আচরণ হইতে নিজেদের দূরে রাখে, নিষ্পাপ দেহে তাদের যেন নির্ম্মল মন বিরাজ করে। বিশদ

11th  December, 2024
স্বরূপ

তোমরা ধরিত্রীর সার বা লবণস্বরূপ। লবণ যদি তার লবণত্ব হারিয়ে ফেলে তবে তা আর লবণ নয়। ঐ বস্তু তখন অসার, অগ্রাহ্য এবং মানুষের পদদলনের যোগ্য। ভারতে যখন কোন শিষ্য গুরুর কাছে প্রথমে আসে, তখন তিনি তার মনে একটা দৃঢ় বিশ্বাস জাগিয়ে দিতে চেষ্টা করেন যে দুর্বলতা, কাপুরুষতা এবং পরাজয়— এদের সঙ্গে তার যথার্থ স্বরূপের কোনও সম্বন্ধ নেই।
বিশদ

10th  December, 2024
একনজরে
আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি ৪০ বছর পূর্ণ করবেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। তাঁর পেশাদার কেরিয়ারে যবনিকা নামতে আর বেশি দিন যে বাকি নেই, তা পরিষ্কার উপলদ্ধি করতে পারছেন ...

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের নামে পৃথক স্মৃতিসৌধ তৈরির দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। এব্যাপারে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছেই দরবার করেছিলেন তিনি। এই নিয়ে দেশজুড়ে তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। ...

৩৫ দিন ব্যাপী যাত্রা উৎসব শুরু হতে চলেছে। ৩১ জানুয়ারি বিকেলে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের কাছারি ময়দানে শুরু হবে ২৯তম রাজ্য যাত্রা উৎসব। চলবে পরেরদিন, এক ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। দুই থেকে চার ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত উৎসব হবে রবীন্দ্রসদনে। ...

বাংলার বাড়ির টাকা দিয়ে ঘরই তৈরি করতে হবে, অন্য খাতে ব্যয় করা যাবে না। কোনও অসাধু চক্রের খপ্পরেও পড়বেন না, কেউ টাকা চাইলে দেবেন না— এই ভাষাতেই উপভোক্তাদের সচেতন করছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন ব্লক প্রশাসন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের  ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০০: ভলকানাইজড রাবারের উদ্ভাবক চার্লস গুডইয়ারের জন্ম
১৮৪৪ :  ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সভাপতি  উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৬০: ব্রিটেনের প্রথম লৌহবৃত্ত যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস ওয়ারিয়র সাগরে ভাসানো হয়
১৮৭৩: সাহিত্যিক ও সংগীতশিল্পী ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীর জন্ম
১৯০:  মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের জন্ম
১৯১১: খান সাম্রাজ্য থেকে মঙ্গোলিয়ার স্বাধীনতা লাভ
১৯১৭:  রামায়ণ (টেলিভিশন ধারাবাহিক) খ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক চন্দ্রমৌলি চোপড়া ওরফে রামানন্দ সাগরের জন্ম  
১৯৩০: স্যার মোঃ ইকবাল দুই দেশ ভাগ করা ও পাকিস্তান নির্মাণের জন্য একটা রূপরেখা প্রকাশ করেন
১৯৪২: অভিনেতা রাজেশ খান্নার জন্ম
১৯৪৯: প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সৈয়দ কিরমানীর জন্ম
১৯৫২: অভিনেত্রী যোগীতাবালির জন্ম
১৯৬০: প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডেভিড বুনের জন্ম
১৯৭২: ভারতের মধ্যে কলকাতায় প্রথম মেট্রো রেলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়
১৯৭৪: অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্নার জন্ম
২০০৬: নজরুলগীতির জনপ্রিয় শিল্পী ধীরেন বসুর মৃত্যু
২০১২: প্রাক্তন ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটার ও ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার টনি গ্রেগের মৃত্যু 
২০১৫: বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী সুবীর সেনের মৃত্যু
২০২২ - কিংবদন্তি ফুটবলার পেলের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৭৩ টাকা ৮৬.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৭ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৫ টাকা ৯০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
28th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৫৪/১৫ রাত্রি ৪/২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৪২/৩৫ রাত্রি ১১/২২। সূর্যোদয় ৬/১৯/৫৩, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৪৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ৯/৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৭ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৫১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩১ গতে ৪/১৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/১৯ গতে পুনঃ ১২/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১৯ গতে ৩/০ মধ্যে। 
১৩ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৩/৪৮। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ১১/৪৬ মধ্যে। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/১৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২০ গতে ৩/১ মধ্যে। 
২৬ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কোচবিহারের খাগড়াবাড়িতে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার সহ আটক ৩ ব্যক্তি

11:17:00 PM

দলছুট হাতির আক্রমণে জখম যুবক
আশঙ্কাই সত্যি হল। রবিবার সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুরের গো গ্রামে দলছুট হাতির ...বিশদ

11:00:48 PM

ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার প্রচুর সবুজ সাথীর সাইকেল!
ভাঙাচোরা ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে সবুজ সাথী ...বিশদ

10:46:00 PM

আইএসএল: জামশেদপুরের কাছে ১-০ গোলে হারল কেরল

10:41:23 PM

দুর্গাপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, এলাকায় আতঙ্ক
দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপের এ-জোন সিআর দাস এলাকায় রবিবার একটি ময়দানে ...বিশদ

09:58:19 PM

আইএসএল: জামশেদপুর ১-কেরল ০ (৮০ মিনিট)

09:10:00 PM