Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভোট মানে তো পরস্পর বিরোধী নীতি-আদর্শের লড়াই। প্রতিশ্রুতি দেওয়ার মাধ্যমে জনসমর্থন আদায়ের মরিয়া চেষ্টা। কিন্তু এই চিরায়ত রীতির বাইরে এবারের নির্বাচনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে ইডি, সিবিআই, আইটি’র মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলির ভূমিকা। কেন্দ্রীয় শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দেশের সব বিরোধী দলের অন্যতম প্রধান অভিযোগ হল, এই তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে ব্যবহার করছেন ‘মোদি অ্যান্ড কোম্পানি’। তথ্য দিয়ে তারা বোঝাতে চাইছে, মোদি জমানায় যত মামলা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি, তার ৯৫ শতাংশই হল বিরোধী দলের নেতা-মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এমনকী বিরোধীদের মনোবল ভাঙতে ভোটের আগে দিল্লি ও ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীকে (প্রাক্তন) গ্রেপ্তার করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইছে মোদি সরকার। স্বাধীন কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি ন্যক্কারজনকভাবে মোদি-শাহদের অঙ্গুলিহেলনে চলছে বলে অভিযোগ। বিরোধী দমনে রাজনৈতিক ‘অস্ত্র’ হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ইডি-সিবিআইকে। বিরোধীদের এই সম্মিলিত অভিযোগ অবশ্য ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী! সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে তাঁর সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডি এখনও পর্যন্ত যত মামলা করেছে তার মধ্যে মাত্র ৩ শতাংশের মতো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত বা রাজনৈতিক নেতা-মন্ত্রী। বাকিরা হয় দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারি আধিকারিক বা দুষ্কৃতী। তাই বিরোধীদের টার্গেট করে ইডি-সিবিআইকে কাজে লাগানোর অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
যে অভিযোগ নিয়ে গত এক দশক গোটা দেশ তোলপাড়, তা নিয়ে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এমন তথ্য সামনে এলে নড়েচড়ে বসতেই হয়। আর তা করতে গিয়েই দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী অর্ধসত্য বলেছেন। দেখা যাচ্ছে, মোদির এই পরিসংখ্যান ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ইডির ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বলা। কিন্তু তার পরেও পনেরো মাসে যে ঘটনা ঘটেছে, সেই আপডেট দেননি প্রধানমন্ত্রী। তাছাড়া এই পরিসংখ্যানের শুরু ২০০৫ থেকে, যখন কেন্দ্রে ক্ষমতায় ছিল ইউপিএ। অর্থাৎ, ২০০৫ থেকে ২০২৩-এর ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আর্থিক তছরুপের অভিযোগে মোট ৫ হাজার ৯০৬টি মামলা করেছে ইডি। এর মধ্যে মাত্র ১৭৬টি মামলা হয়েছে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে, যা ৩ শতাংশের কম। মোদি তাঁর সাক্ষাৎকারে সিবিআইয়ের মামলা নিয়ে একটি কথাও বলেননি। হয়তো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই। সব মিলিয়ে তাই প্রধানমন্ত্রীর এই দাবি বড়সড় প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তথ্য বলছে, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউপিএ আমলে ২৬ জন রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত করেছিল ইডি। এর মধ্যে ১৪ জন অর্থাৎ ৫৩ শতাংশ বিরোধী দলের নেতানেত্রী ছিলেন। ওই সময়কালে ৭২ জন রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করেছিল সিবিআই। এর মধ্যে ৪৩ জন বা ৬০ শতাংশ ছিল বিরোধী শিবিরের। পক্ষান্তরে ২০১৪-২৪ সাল পর্যন্ত মোদি জমানায় ১২১ জন রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইডি। এর মধ্যে ১১৫ জন বা ৯৫ শতাংশই বিরোধী শিবিবের। এই সময়ে ১২৪ জন রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করে সিবিআই। যার মধ্যে ১১৮ জন বা ৯৫ শতাংশই বিরোধী দলগুলির নেতা-মন্ত্রী। ইউপিএ আমলে ইডি-সিবিআইয়ের তদন্ত চলাকালীন কাউকে গ্রেপ্তার করা না হলেও মোদি জমানায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৯ জন। বিরোধী যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইডি, সিবিআই তাঁদের মধ্যে একজন মুখ্যমন্ত্রী, ১৪ জন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, ১৯ জন মন্ত্রী, ২৪ জন সাংসদ, ৭ জন প্রাক্তন সাংসদ, ২১ জন বিধায়ক, ১১ জন প্রাক্তন বিধায়কের নাম উল্লেখযোগ্য।
বিরোধীদের অভিযোগ, আর্থিক তছরুপের দায়ে বা দুর্নীতিতে অভিযুক্ত যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে ইডি সিবিআইয়ের মামলা হয় বন্ধ করা হয়েছে অথবা ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেমন অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী, অশোক চ্যবন, প্রফুল্ল প্যাটেল সহ অনেকে। বিজেপির ‘ওয়াশিং মেশিনে’ এঁরা সবাই ‘ক্লিনচিট’ পেয়েছেন! অথচ প্রধানমন্ত্রী তাঁর সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে টুঁ শব্দটিও করেননি! দুর্নীতিতে অভিযুক্ত বিজেপি নেতারা কীভাবে নিশ্চিন্তে রয়েছেন তা বোঝাতে গিয়ে মহারাষ্ট্রের এক নেতা বলেছেন, ‘ইডি আমার পিছনে আসবে না। কারণ আমি একজন বিজেপি সাংসদ।’ এসব দেখে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সঠিকভাবেই বলেছেন, নির্বাচনের আগে এজেন্সিকে কাজে লাগিয়ে ‘ম্যাচ ফিক্সিং’ করছেন মোদি। আর মোদির হুঁশিয়ারি, ভোটে জিতে ফিরলে এজেন্সির অভিযান আরও গতি পাবে। এ তো প্রচ্ছন্ন হুমকি। তবে কি আগামী দিনে বড় মাপের প্রায় সব বিরোধী দলের নেতানেত্রীদের ঠিকানা হবে জেল? উত্তর দেবে ভবিষ্যৎ। কিন্তু মোদির রাজত্বে এই আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
20th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
জল্পনাই সত্যি হল। আইএসএলে ব্যর্থতার জেরে কোচ ইভান ভুকোমানোভিচকে ছেঁটে ফেলল কেরল ব্লাস্টার্স। শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে তা জানিয়েও দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, চলতি আইএসএলে ভালো শুরু করলেও ক্রমশ ছন্দ হারায় দক্ষিণের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি দল ...

অপহরণের ১৪ দিনের মাথায় বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল এক হামাস জঙ্গি। বলেছিল, ‘সবাইকে মুক্তি দেওয়া হবে। কিন্তু তুমি এখানে আমার সঙ্গে থাকবে আজীবন। তুমিই আমার সন্তানদের ...

পুকুর খনন করতে গিয়ে অজানা জন্তুর হাড়গোড় উঠে আসতেই শুক্রবার চাঞ্চল্য ছড়ায় ফালাকাটা ব্লকের দেওগাঁও গ্রাম পঞ্চায়তের বেলতলি ভাণ্ডানি গ্রামে। স্থানীয়দের দাবি, ওই হাড় পূর্ণবয়স্ক গণ্ডারের হতে পারে ...

ময়নার গোড়ামহালে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল। মৃতের নাম দীনবন্ধু মিদ্যা(১৮)। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা নাগাদ গোড়ামহাল গ্রামে একটি পান বরজের ভিতর থেকে ওই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: মুঘল সম্রাট বাবর দিল্লির সুলতানকে পরাজিত করেন
১৬৬৭: অন্ধ এবং দরিদ্র ইংরেজ কবি জন মিলটন তার প্যারাডাইজ লস্ট কাব্যের স্বত্ব ১০ পাউন্ডে বিক্রয় করেন
১৮৭৮: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নারীশিক্ষা দানের ব্যবস্থা করে ও নারীদের এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বসার সম্মতি প্রদান করে
১৮৮১: দাদাঠাকুর ওরফে শরচ্চন্দ্র পণ্ডিতের জন্ম
১৮৯৭: বাঙালি ঐতিহাসিক, ছন্দবিশারদ ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের জন্ম
১৯১২ : ভারতীয় অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিচালক জোহরা সেহগলের জন্ম
১৯৩৫: বাঙালি ভূতত্ববিদ, বিজ্ঞানী ও সমাজকর্মী প্রমথনাথ বসুর মৃত্যু  
১৯৩৬: ইংরেজি গণিতবিদ, জীববিজ্ঞানী ও দার্শনিক  কার্ল পিয়ারসনের মৃত্যু
১৯৬০: সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে ‘পরশুরাম’-এর মৃত্যু
১৯৬২:  বাঙালি রাজনীতিবিদ এ. কে. ফজলুল হকের মৃত্যু
১৯৬৮: দাদাঠাকুর ওরফে শরচ্চন্দ্র পণ্ডিতের মৃত্যু
১৯৭২: অ্যাপোলো ১৬ মহাকাশযান পৃথিবীতে ফিরে আসে
১৯৮১: জেরক্স পার্ক বাজারে আনে কম্পিউটারের মাউস
১৯৮৯: বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ে ৫০০ মানুষ নিহত হয়
১৯৯২: রাশিয়া ও অন্যান্য প্রজাতন্ত্রগুলো আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকে যোগ দেয়
১৯৯৩: ডাকারে যাওয়ার পথে লিবরেভিল্লেতে বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান জাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দলের সমস্ত সদস্য
১৯৯৪: দক্ষিণ আফ্রিকায় সাধারণ নির্বাচনে প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পান কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিকরা
২০০৬: নিউ ইয়র্ক সিটিতে যেখানে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ছিল সেখানে ফ্রিডম টাওয়ার তৈরির কাজ শুরু হয়
২০০৯: ভারতীয় অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক ফিরোজ খানের মৃত্যু
২০১৭: অভিনেতা বিনোদ খান্নার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৮ টাকা ৮৪.২২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৬ টাকা ১০৫.৯৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৩ টাকা ৯১.০৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪। তৃতীয়া ৭/৫০ দিবা ৮/১৯। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৫৮/১৩ রাত্রি ৪/২৮। সূর্যোদয় ৫/১০/৪৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৯/২৭ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১২ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে পুনঃ ২/১২ গতে ৩/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৪/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৫ গতে উদয়াবধি। 
১৪ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪। তৃতীয়া দিবা ৬/৪০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ২/৫৩। সূর্যোদয় ৫/১১, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/৫২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৭ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে ও ৪/২৩ গতে ৫/৫৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ মধ্যে ও ৩/৪৭ গতে ৫/১১ মধ্যে। 
১৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: রাজস্থান ৭ উইকেটে হারাল লখনউকে

11:20:50 PM

আইপিএল: ২৮ বলে হাফসেঞ্চুরি সঞ্জু স্যামসনের,রাজস্থান ১৭৮/৩(১৭.৩ ওভার), টার্গেট ১৯৭

11:01:00 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১৪৪/৩ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:59:18 PM

আইপিএল: ১৪ রানে আউট রিয়ান পরাগ,রাজস্থান ৭৮/৩(৮.৪ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:27:57 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট জয়সওয়াল,রাজস্থান ৬০/২(৬.১ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:18:35 PM

আইপিএল: ৩৪ রানে আউট বাটলার,রাজস্থান ৬০/১ (৫.৫ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:11:30 PM