শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
মুম্বইয়ের করুণ দশা দেখে অনেকেই বিস্মিত। কারণ খোঁজা চলছে। অনেকে বলছেন, নেতৃত্ব বদলই দলের ফোকাস নড়িয়ে দিয়েছে। তবে এই ব্যর্থতার দায় শুধু হার্দিকের ঘাড়ে চাপানো ঠিক হবে না। সার্বিকভাবে দলের সব ক্রিকেটারই দায়ী। এখন শেষ তিনটি ম্যাচে সমর্থকদের আস্থার মর্যাদা রাখার সুযোগ। রোহিত শর্মা, ঈশান কিষান, সূর্যকুমার যাদবরা নিশ্চয়ই সেই চেষ্টা করবেন। মিডল অর্ডারে তিলক ভার্মা, নেহাল ওয়াধেরা, হার্দিক পান্ডিয়া এবং টিম ডেভিড রয়েছেন। চাপের মুখে তাঁরা ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম। তবে মুম্বইয়ের ব্যাটিং এবার প্রত্যাশা ছুঁতে পারেনি। বোলিংয়েও যশপ্রীত বুমরাহ ছাড়া সেভাবে দাগ কাটতে পারেননি কেউই। ধারাবাহিকতার অভাব স্পষ্ট। তবে নজর থাকবে নুয়ান থুশারার উপর। গত ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন। নিয়েছিলেন তিনটি উইকেট। রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জেরাল্ড কোয়েৎজিও। স্পিন বিভাগ কিছুটা দুর্বল। বর্ষীয়ান পীযূষ চাওলার উপর ভরসা রাখা হচ্ছে। তাঁর সঙ্গী হতে পারেন নমন ধীর। অলরাউন্ডার হিসেবে সুযোগ পেতে পারেন শচীন তেন্ডুলকরের পুত্র অর্জুন।
এবারের আইপিএলের ‘ডার্ক হর্স’ বলা যেতে পারে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে। ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের চেয়ে টিম গেমের অনেক বেশি প্রাধান্য ক্লাসেনদের খেলায়। তবে ট্রাভিস হেড যেরকম ফর্মে আছেন, তাতে মুম্বইয়ের বোলারদের কঠিন পরীক্ষায় পড়তে হবে। পাওয়ার প্লে স্পেশালিস্ট অভিষেক শর্মা। আর এক ভারতীয় ক্রিকেটার নীতীশ রেড্ডিও সাড়া ফেলেছেন। গত ম্যাচে তিনি ৪২ বলে ৭৬ রান হাঁকিয়েছিলেন। মিডল অর্ডারে হায়দরাবাদের বড় ভরসা হেনরিক ক্লাসেন। ঠান্ডা মাথায় কীভাবে ম্যাচ বের করতে হয়, সেটা তাঁর ভালোই জানা। এছাড়া আব্দুল সামাদ, শাহবাজ আহমেদ এবং মার্কো জানসেনও ব্যাটে বলে ছাপ ফেলার চেষ্টা করছেন।
সানরাজার্সের বোলিংও বেশ শক্তিশালী। পেস বিভাগে ভুবনেশ্বর কুমার, প্যাট কামিন্সের মতো তারকার পাশাপাশি রয়েছেন নটরাজন ও মার্কো জানসেন। কিছু কিছু ম্যাচে খেলানো হচ্ছে জয়দেব উনাদকাটকেও। স্পিন বিভাগে শাহবাজের সঙ্গী হতে পারেন নীতীশ রেড্ডি।