বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিরতির পর ডেভিড, তন্ময় ও ব্যারেটোকে নামিয়ে অল-আউট আক্রমণে ঝাপান চেরনিশভ। আক্রমণে গতি এলেও গোলমুখ অবশ্য খোলেনি। মাঝমাঠের ব্যর্থতাই এর প্রধান কারণ। চলতি মরশুমে নৈহাটি ও কল্যানীতে হোম ম্যাচ খেলেছে সাদা-কালো ব্রিগেড। যুবভারতীর মাঠ সেই তুলনায় অনেকটাই বড়। আক্রমণ গড়তে তাই খেই হারিয়ে ফেলল ঘরোয়া লিগ চ্যাম্পিয়নরা। মাঝমাঠের রাশ দখলে নিতে ৭২ মিনিটে কাসিমভকে মাঠে নামান চেরনিশভ। তাতেও কাজের কাজ হয়নি। উল্টে সংযোজিত সময়ে দিল্লির হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন সের্গিও বার্গোজ (৩-০)। সংযোজিত সময়ের শেষ মিনিটে একটি গোল পরিশোধ করেন কাসিমভ। ততক্ষণে হার নিশ্চিত বুঝে মাঠ ছেড়েছেন বহু সমর্থক। বাকিরা ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী রইলেন। বহু প্রতীক্ষিত আই লিগ ট্রফি তুলে দেওয়া হল কোচ-কর্তা-ফুটবলারদের হাতে। যুবভারতীতে জুড়ে তখন একটাই আওয়াজ, ‘জান জান মহমেডান।’ এদিকে, লিগ জয়ের জন্য ফুটবলারদের মোট ৫০ লক্ষ টাকা আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করলেন কর্তারা।
(কাসিমভ) (আলিশার, গায়ারি, বার্গোজ)