উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এদিকে, বৃহস্পতিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে পরিকাঠামো পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন মোহন বাগান অর্থ সচিব, টেনিস সচিব। সেখানে কল্যাণী স্টেডিয়ামের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়। মাঠ ভাড়া, ফ্লাড লাইট, বলবয়দের যাতায়াত খরচ, স্বেচ্ছাসেবকদের টিফিন নিয়ে মোট কত খরচ হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কলকাতায় ফিরে ক্লাবের অন্দরে আলোচনা করে মোহন বাগান অর্থ সচিব সন্ধ্যায় জানান,‘আমরা হোম ডার্বি (ইস্ট বেঙ্গলের বিরুদ্ধে ২২ ডিসেম্বরের প্রস্তাবিত বড় ম্যাচ) ছাড়া বাকি ন’টি ম্যাচই খেলব কল্যাণীতে। আশা করি, এটাই আমাদের শেষ আই লিগ। শেষ বছর আই লিগের হোম ম্যাচ আমরা জেলায় খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যুবভারতীতে ডার্বি ছাড়া বাকি হোম ম্যাচে খুব বেশি লোক হয় না। বড় স্টেডিয়ামে ১০-১২ হাজার সমর্থকদের চিৎকারে হোম ম্যাচে ‘এফেক্ট’ পাওয়া যায় না। কল্যাণীতে বিকেল পাঁচটায় খেলা হলে প্রতিটি ম্যাচেই গ্যালারি ভর্তি থাকবে। আগে কল্যাণীতে ফ্লাডলাইট ছিল না। এবার হয়ে গিয়েছে। নদিয়া পুলিসের অনুমতিও আশা করছি পেয়ে যাব।’ উল্লেখ্য, যুবভারতীর থেকে কল্যাণীতে ম্যাচ সংগঠন করতে খরচ অনেক কম। যুবভারতীতে ফ্লাড লাইট ম্যাচের জন্য জেনারেটর ভাড়া করতেই প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়।
ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রোর আবার কল্যাণীতে যাতায়াত করতে প্রবল অনীহা। ক্লাবও যুবভারতী স্টেডিয়ামে সুলভে পাওয়ার জন্য ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলছে। তাঁরাও খরচ কমাতে যুবভারতী এবং কল্যাণী স্টেডিয়াম মিলিয়ে ন’টি হোম ম্যাচ খেলতে চাইছে।
আজ সিকিম গভর্নর্স গোল্ড কাপে নামছে মহমেডান স্পোর্টিং : শুক্রবার সিকিম গভর্নর্স গোল্ড কাপে সেনা একাদশের (লাল) বিরুদ্ধে খেলতে নামছে মহমেডান স্পোর্টিং। গত দু’দিন ধরে মহমেডান ফুটবলাররা গ্যাংটকে রয়েছেন। কোচ শাহিদ রামন ফুটবলারদের প্র্যাকটিসও করিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টিডি দীপেন্দু বিশ্বাস গ্যাংটক পৌঁছান। সিকিমে নাইজেরিয়ানদের যাওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় বিশেষ অনুমতি। তাই স্টপার লাভডে যাননি। সেনা একাদশ বুধবার হারিয়েছে এবার প্রিমিয়ার ‘এ’ তে ওঠা খিদিরপুর ক্লাবকে।
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ: বুধবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানের কাছে দু’গোলে হেরে গিয়েছে ভারত। আজ তাদের প্রতিপক্ষ আয়োজক সৌদি আরব। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে জিততেই হবে জিতেন্দ্র সিংদের।