শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
সুমন তেওয়ারি, দুর্গাপুর: মমতার পদযাত্রায় শামিল হলেন দুর্গাপুরের সর্বস্তরের মানুষ। বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন, সাধারণ ব্যবসায়ী থেকে ব্যাঙ্ক ও বিমা সংস্থার কর্মী আধিকারিকরা যেভাবে ইউনিফর্ম পরে মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে রইলেন তা নজর কেড়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন কর্পোরেট সংস্থার কর্মীরা চেয়ার ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে এসে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন, হাত নেড়েছেন। যা নিয়ে আশঙ্কার কালো মেঘ ঘণীভূত হচ্ছে বিজেপি শিবিরে। যদিও গেরুয়া শিবির তা প্রকাশ্যে মানতে নারাজ। বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ দত্ত বলেন, মোদিজির নেতৃত্বে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে ভারত। ব্যবসায়ী থেকে কর্পোরেট মহল মোদিজির হাতকেই শক্ত করবে। তাঁরা জানেন একমাত্র বিজেপিই মজবুত সরকার দিতে পারে।
ভিড়িঙ্গি কালীমন্দিরের সামনে মায়ের প্রসাদী ফুল ও প্রসাদ নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন মন্দিরের প্রধান সেবাইত সাধন রায়। তাঁর সঙ্গে মন্দিরের বহু ভক্তও ছিলেন। জনসমুদ্রকে পিছনে রেখে এগিয়ে আসছেন মমতা। তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে পড়েন তিনি। উল্লেখ্য, দুর্গাপুরে এলেই ভিড়িঙ্গি কালীবাড়িতে মায়ের কাছে পুজো ও প্রণামী দিয়ে পাঠান মুখ্যমন্ত্রী। এবারের সভায় নজর কাড়ল একই পোশাকের বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের রাস্তার দু’পাশে উপস্থিতি। বেনাচিতি বাজার দুর্গাপুরের মূল মার্কেট। এখানে বিভিন্ন দোকান, শপিং মল, শোরুম থাকার পাশাপাশি বহু রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাঙ্কের শাখা রয়েছে। এক কর্মী বলেন, আগে প্রতি বছর নিয়ম করে দু’বার আইবিপিএস পরীক্ষা হতো। সেখানে সফল হলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে চাকরি পাওয়া যেত। এখন আর সেই সুযোগ কোথায়? বাধ্য হয়ে ব্যাঙ্কে চাকরির প্রস্তুতি নেওয়া যুবক- যুবতীরা হয় বেসরকারি ব্যাঙ্ক না হলে কোনও সংস্থার অ্যাকাউন্ট বিভাগে কাজ করছে।
একই দশা বিভিন্ন ইন্সুরেন্স সেক্টরেও। তাঁদের একটা বড় অংশ এদিন প্রকাশ্যেই রাস্তায় বেরিয়ে মমতাকে সমর্থন জানালেন। এদিনের জনজোয়ারে বিভিন্ন গাড়ি-বাইকের শোরুম, শপিং মলের কর্মী, নিরাপত্তারক্ষীরা মমতাকে সামনে থেকে দেখার জন্য রাস্তার পাশে দাঁড়ান। অনেকে তাঁর পদযাত্রা ক্যামেরাবন্দি করলেন। কেউ আবার সেলফি নেওয়ার চেষ্টা করলেন। ব্যবসায়ীরা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাত মেলাতে এগিয়ে আসেন। কেউ আবার তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন। পুষ্পস্তবকও দেন অনেকে। একের পর এক উত্তরীয় আসে। তা প্রার্থী কীর্তি আজাদ, কখনও মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে পরিয়ে দেন। তারই মাঝে নিজের মোবাইলে নজর রাখছিলেন। পদযাত্রা থেকে একজনকে ফোন করতেও দেখা যায়। অনুমান, পদযাত্রা থেকেই সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ বাতিলের স্থগিতাদেশের খবরটি পান তৃণমূল সুপ্রিমো।
ভিড়িঙ্গি কালীমন্দিরের সামনে মায়ের প্রসাদী ফুল ও প্রসাদ নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন মন্দিরের প্রধান সেবাইত সাধন রায়। তাঁর সঙ্গে মন্দিরের বহু ভক্তও ছিলেন। জনসমুদ্রকে পিছনে রেখে এগিয়ে আসছেন মমতা। তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে পড়েন তিনি। উল্লেখ্য, দুর্গাপুরে এলেই ভিড়িঙ্গি কালীবাড়িতে মায়ের কাছে পুজো ও প্রণামী দিয়ে পাঠান মুখ্যমন্ত্রী। এবারের সভায় নজর কাড়ল একই পোশাকের বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের রাস্তার দু’পাশে উপস্থিতি। বেনাচিতি বাজার দুর্গাপুরের মূল মার্কেট। এখানে বিভিন্ন দোকান, শপিং মল, শোরুম থাকার পাশাপাশি বহু রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাঙ্কের শাখা রয়েছে। এক কর্মী বলেন, আগে প্রতি বছর নিয়ম করে দু’বার আইবিপিএস পরীক্ষা হতো। সেখানে সফল হলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে চাকরি পাওয়া যেত। এখন আর সেই সুযোগ কোথায়? বাধ্য হয়ে ব্যাঙ্কে চাকরির প্রস্তুতি নেওয়া যুবক- যুবতীরা হয় বেসরকারি ব্যাঙ্ক না হলে কোনও সংস্থার অ্যাকাউন্ট বিভাগে কাজ করছে।
একই দশা বিভিন্ন ইন্সুরেন্স সেক্টরেও। তাঁদের একটা বড় অংশ এদিন প্রকাশ্যেই রাস্তায় বেরিয়ে মমতাকে সমর্থন জানালেন। এদিনের জনজোয়ারে বিভিন্ন গাড়ি-বাইকের শোরুম, শপিং মলের কর্মী, নিরাপত্তারক্ষীরা মমতাকে সামনে থেকে দেখার জন্য রাস্তার পাশে দাঁড়ান। অনেকে তাঁর পদযাত্রা ক্যামেরাবন্দি করলেন। কেউ আবার সেলফি নেওয়ার চেষ্টা করলেন। ব্যবসায়ীরা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাত মেলাতে এগিয়ে আসেন। কেউ আবার তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন। পুষ্পস্তবকও দেন অনেকে। একের পর এক উত্তরীয় আসে। তা প্রার্থী কীর্তি আজাদ, কখনও মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে পরিয়ে দেন। তারই মাঝে নিজের মোবাইলে নজর রাখছিলেন। পদযাত্রা থেকে একজনকে ফোন করতেও দেখা যায়। অনুমান, পদযাত্রা থেকেই সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ বাতিলের স্থগিতাদেশের খবরটি পান তৃণমূল সুপ্রিমো।
