শ্লেষ্মাদি ও বাতজ রোগে দেহকষ্ট হতে পারে। কাজকর্মে বাধার মধ্যে অগ্রগতি। আর্থিক দিক শুভ। ... বিশদ
তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড বলেন, সিপিএমের হার্মাদরাই এখন জামা বদলে বিজেপি করছে। ২০১১সালের আগে মঙ্গলকোটের পরিস্থিতি কী ছিল তা আপনাদের নতুন করে বলার দরকার নেই। ২০১৯সালে বোলপুর কেন্দ্রের আমাদের প্রার্থী এক লক্ষ ছ’হাজারের বেশি ভোটের ব্যবধানে জললাভ করেছিলেন। মঙ্গলকোট, আউশগ্রাম ও কেতুগ্রাম থেকে প্রায় ৭০হাজারের বেশি ভোট পেয়েছিলেন। এবার সেটা দ্বিগুণ করতে হবে। এদিন মঙ্গলকোটের লালডাঙা মাঠে সভায় ভিড় উপচে পড়ে। দলের নেতা রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, স্বপন দেবনাথ, রাসবিহারী হালদার সহ জেলার অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিন সভায় বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ করে অভিষেক বলেন, বিজেপিকে বাংলা বিরোধী বলার কারণ ওরা ২০২১সালে হেরে গিয়ে ১০০দিনের কাজের টাকা বন্ধ করে দিয়েছিল। আবাস যোজনার টাকা বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা দিল্লিতে সাংসদ, বিধায়কদের নিয়ে ১০০দিনের কাজের টাকা আদায় করতে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাদের বীরবাহা হাঁসদাকে অমিত শাহর দিল্লি পুলিস চুলের মুঠি ধরে বের করে দিয়েছিল। ওরা ক্ষমতায় এলে বলছে মা-বোনেদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেবে। কিন্তু বাংলায় আমাদের তৃণমূল সরকার যতদিন থাকবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হতে দেব না। দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় এলে সারা দেশের মা-বোনেদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেব। বিজেপি ঠিক করে দেবে আমরা কী খাব আর কী খাব না?
এদিন মঙ্গলকোটের অভিষেকের সভায় ব্যাপক ভিড় হয়। সভায় মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অভিষেকের হেলিকপ্টার যতক্ষণ না পর্যন্ত ছেড়েছে ততক্ষণ সভায় মহিলারা নড়েননি। এমনকী সভা শেষে অনেক মহিলাকে নাচতেও দেখা যায়। সভায় ভিড় দেখে অভিষেক উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেন, আমি সভায় আসার আগে থেকেই ছবি দেখছি মা-বোনেদের ভিড়। গরম উপেক্ষা করে যেসব মা-বোনেরা আমার সভায় উপস্থিত হয়েছেন, তাঁরা ঠিকই করেছেন। বাংলা থেকে বিরোধীদের বর্জন করবেন। বাংলা থেকে বিরোধীদের উৎখাত করতে হবে। মঙ্গলকোটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।-নিজস্ব চিত্র