ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
অমিত বলে, আমি নির্দিষ্ট কোনও সময় ধরে নিয়ম মেনে পড়াশোনা করিনি। যখন পড়তে ইচ্ছে করত, তখন পড়েছি। প্রতিদিন গড়ে সাত-আট ঘণ্টা পড়েছি। আমার এই ভালো ফলের জন্য সমস্ত শিক্ষক ও বাবা, মার অবদান রয়েছে। তাঁরাই আমাকে সবসময় বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। শিক্ষকদের কথামতো পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা ছিল মেধাতালিকায় থাকব। তবে না পেরে একটু খারপ লাগছে। ভবিষ্যতে কৃষি বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চাই। পরিবারে অমিতের বাবা মা ও দাদা রয়েছেন। পরিবারে আর্থিক অনটন থাকলেও অমিতেব দাদা স্কলারশিপ পেয়ে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অঙ্ক নিয়ে পিএইচডি করছেন। দাদার মতো সেও মেধাবী। মা অলোকা ভৌমিক বলেন, আমার দুই ছেলেই খুব মেধাবী। কিন্তু সাংসারে নিত্য অভাব। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে স্বামী। বিভিন্ন হাটে ঘুরে ঘুরে পাটি বিক্রি করে যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চলে। তার উপর ছেলের পড়াশোনার খরচ। বড় ছেলে স্কলারশিপ পেয়ে আমেরিকায় পড়তে গিয়েছে। ছোট ছেলের পড়াশোনার জন্য সরকারি সহযোগিতা পেলে ভালো হতো।
অমিতকে বিজ্ঞানের বই দিচ্ছেন শিক্ষকরা। নিজস্ব চিত্র