পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বিশ্বজিৎ দাস বলেন, ফোনে নতুন উপাচার্যের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। সেই সব মিটিয়ে তিনি উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। দায়িত্ব নেওয়ার নির্দিষ্ট সময় জানতে পারলেই আমরা তা সকলকেই জানিয়ে দেব।
গত বছর বেশ কিছুদিন উপাচার্যের পদ শূন্য থাকার পরে রাজভবন থেকে আগস্ট মাসে গৌড়বঙ্গের উপাচার্যের ভার দেওয়া হয়েছিল অধ্যাপক রজতকিশোর দে’কে। তবে এবছর ৩১ মার্চ তাঁকে আচমকাই ওই দায়িত্ব থেকে অপসারণ করে রাজভবন। কিন্তু তাঁকেই ওই দায়িত্বে থাকতে বলে রাজ্য সরকার। এরপর রাজভবন থেকে রজতকিশোরবাবুর উপাচার্যের দপ্তরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাজভবন। কিন্তু সেই নির্দেশের কার্যত উল্টো রাস্তায় হাঁটে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল। এই টানাপোড়েনের মধ্যে নতুন উপাচার্যের নিয়োগ গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়কে সমস্যা ও বিতর্ক কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে বলেই আশাবাদী সংশ্লিষ্ট সব মহলই।