শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
করোনার প্রকোপ কিছুটা কমতেই ধূপগুড়ি শহরে মাস্কের ব্যবহার কমে গিয়েছে। মাস্ক ছাড়াই লোকজন রাস্তায় ঘুরছেন। হাটেবাজারে চলে আসছেন। এমন অবস্থায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সচেতন নাগরিকরা। ইতিমধ্যেই ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে এ ব্যাপারে বৈঠক করেছে ধূপগুড়ি পুরসভা। সেখানে ব্যবসায়ীদের স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলা হয়েছে। পুরসভা জানিয়েছে, বাজারের মধ্যে মাস্ক সেন্টার খোলা হবে। সেখানে স্বল্পমূল্যে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর বানানো মাস্ক পাওয়া যাবে।
ধূপগুড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক দেবাশিস দত্ত বলেন, ভাইরাসের দাপট কিছুটা এখন নিয়ন্ত্রণে। তাই মাস্কের ব্যবহার কমে গিয়েছে। লোকজন সচেতন হলে ভাইরাসের দাপট আর হয়তো প্রবলভাবে ফিরে আসবে না। কিছুদিন আগেও শহরের ৯০ শতাংশ লোক মাস্ক ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন ৪০ শতাংশ লোক তা ব্যবহার করছেন। মাস্কের ব্যবহার বাড়াতে আমরা পুরসভাকে সবরকমভাবে সহযোগিতা করব।
ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশকুমার সিং বলেন, মাস্ক পরে বাড়ির বাইরে বেরনো নিরাপদ। এটা নিয়ে আমরা বাজারগুলিতে সচেতনতা প্রচার চালাচ্ছি। হাটেবাজারে কেউ মাস্ক পরে না এলে তাঁকে আমরা মাস্ক দেব। এ জন্য টাকা নেওয়া হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির বানানো মাস্ক গোষ্ঠীর সদস্যরা বিক্রি করবেন। এজন্য বাজারে মাস্ক কাউন্টার খোলা হবে। এরপরও কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে পুলিসের সযোগিতায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইন মেনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।