শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
শামুকতলার এই হাটটি উত্তরবঙ্গের মধ্যে অন্যতম। সপ্তাহে একদিন শুক্রবার করে হাট বসে। হাটটি জেলা পরিষদের অধীনে রয়েছে। সেখানে বিভিন্ন জিনিসপত্রের পাশাপাশি হাটের পূর্বদিকে বাঁশের তৈরি ডালি, কুলো, চালুন, ঝুড়ি, ঝাড়ু বিক্রেতারা দোকান সাজিয়ে বসেন। পুরুষদের থেকে মহিলা বিক্রেতার সংখ্যাটাই এখানে বেশি। লকডাউনের সময় হাট বন্ধ ছিল। তখন ওই জায়গাটি স্থায়ী দোকানদাররা তাঁদের ব্যবসার জন্য দখল করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ। তাছাড়াও বেশকিছু বাড়িঘর তৈরি হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শামুকতলা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পবন রাই বলেন, ওই মহিলাদের অভিযোগ আমি পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতির সঙ্গেও কথা বলেছি। ওঁদের সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা চলছে। শামুকতলা ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি গৌরাঙ্গ দেবনাথ বলেন, ন্যায় বিচার চেয়ে ওই মহিলারা আমাদের কাছেও এসেছিলেন। আমরা চাই, সমস্যাটি নিয়ে সুষ্ঠভাবে আলোচনা করে প্রশাসন দ্রুত সমাধান করুক। আমাদের আলোচনায় ডাকলে আমরাও সেখানে যেতে পারি।
আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সদস্য দেবজিৎ সরকার বলেন, বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। আলোচনা করে সমস্যা মিটিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
শামুকতলার ওই হাটে আশপাশের বিভিন্ন গ্রাম, চা বাগান এলাকা থেকে অনেক মহিলা বিক্রেতার বাঁশের জিনিসপত্র নিয়ে বিক্রির জন্য আসেন। ওসব বিক্রি করে যে টাকা রোজগার হয় তা দিয়েই তাঁরা সংসার চালান। ওই মহিলাদের অভিযোগ, তাঁদের বসার জায়গার মধ্যে বেশকিছু স্থায়ী দোকান হয়েছে। কিছু বাড়ির মালিক তাঁদের ঘরের বারান্দা এগিয়ে নিয়ে এসেছেন।