গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর জন্য তৈরি ‘গোফান্ডমি’ পেজে পলের মৃত্যু কথা ঘোষণা করা হয়েছে ১২ মার্চ। ১৯৪৬ সালে আমেরিকায় জন্ম পলের। মাত্র ছ’বছর বয়সে পোলিও রোগে আক্রান্ত হয় পল। তার গোটা দেহ আসাড় হয়ে যায়। নিজের থেকে শ্বাস নেওয়ার ক্ষমতাও ছিল না পলের। তাকে টেক্সাসের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পলকে ‘আয়রন লাং’-নামের একটি ধাতব যন্ত্রের মধ্যে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। ৬০০ পাউন্ডের ধাতব যন্ত্রটির মাধ্যমে শ্বাস নিতে হতো পলকে। এভাবেই কেটেছে দীর্ঘ ৭২ বছর। ১৯৫২ সাল থেকে বাক্সে রয়েছেন তিনি। এই অবস্থাতেই পড়াশোনা করেছেন পল। তিনি আইন পাস করেছেন। দীর্ঘ জীবনে অনেক বইও লিখেছেন তিনি। তাঁর লড়াই অনেকের কাছেই প্রেরণা। একসময় বিশ্বে ‘পোলিও পল’ নামে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন তিনি। পলের মৃত্যুতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তাঁর ভাই ফিলিপ। লিখেছেন, ‘যাঁরা আমার দাদার চিকিৎসার জন্য গঠিত ফান্ডে আর্থিক সাহায্য করেছেন তাঁদের অসংখ্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্যই দাদা গত কয়েক বছর বেশ চিন্তামুক্ত হয়ে বেঁচেছেন।’