পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
সংযুক্ত কিষান মোর্চা অবশ্য ঘোষণা করেছে, তারা কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষে সওয়াল করবে না। শুধুমাত্র বিজেপিকে হারানোর দাবিতে সরব হবে। তাই বলা হচ্ছে, ‘এক্সপোজ বিজেপি, পানিশ বিজেপি।’ তবে বিভিন্ন সর্বভারতীয় কৃষক সংগঠনকে রাজনৈতিক ‘মঞ্চ’ ব্যবহারে ছাড় দিয়ে রেখেছে তারা। সেইমতোই দেশের নির্বাচনী আবহে সরাসরি ‘ইন্ডিয়া’র প্রার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিক্ষোভরত সারা ভারত কিষান সভা, সারা ভারত কিষান মহাসভা, ক্রান্তিকারী কিষান ইউনিয়ন। তালিকা ক্রমশ লম্বা হচ্ছে।
এপ্রসঙ্গে সংযুক্ত কিষান মোর্চার শীর্ষ নেতা তথা সারা ভারত কিষান সভার সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি হান্নান মোল্লা বলেন, ‘সংগঠিত মোর্চার স্বাভাবিকভাবে কিছু দায়বদ্ধতা থাকে। চাইলেই নির্দিষ্ট কোনও দলকে সমর্থন দেওয়ার কথা বলতে পারে না। কিন্তু তার আওতায় থাকা কিষান সংগঠনগুলির প্রতিটি আলাদা ইউনিয়ন। ফলে নিয়মমতো সরাসরি কোনও পার্টিকে সমর্থন দিতে তাদের কোনও বাধা নেই। সেভাবেই প্রত্যক্ষভাবে বিরোধী মহাজোট ইন্ডিয়ার প্রার্থীদের জেতানোর কথা বলছি আমরা। তাছাড়া বিজেপিকে হারানোর কথা বলার অর্থই হল, প্রতিপক্ষকে ভোট দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করা। বিজেপিকে হারানোর জন্য সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাতে হবে। কৃষকরা এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন।’ পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে কৃষকরা তুমুল বিজেপি বিরোধী কর্মসূচিতে শামিল হচ্ছেন। হরিয়ানার বিক্ষোভকারী কৃষকরা হুঁশিয়ারিই দিয়ে রেখেছেন, রাজ্যে বিজেপি কিংবা তার সহযোগী কোনও দলের প্রার্থী অথবা এমপি-এমএলএকে প্রচার করতে দেওয়া হবে না। অর্থাৎ, বিজেপির শিয়রে সমন!