শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের জয়ের পর কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন, এই নিয়ে কমলনাথ এবং জ্যোতিরাদিত্যের ছায়াযুদ্ধ চরমে পৌঁছয়। যদিও শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞ কমলনাথের উপর ভরসা রাখে কংগ্রেস নেতৃত্ব। কিন্তু লড়াই থামেনি। বিভিন্ন ইস্যুতে কমলনাথের সরকারের সমালোচনা করতে ছাড়েন না প্রাক্তন কংগ্রেস এমপি। গত সপ্তাহে টিকমগড়ে একটি জনসভায় তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, অতিথি শিক্ষকদের দাবি না মিটলে আন্দোলনে নামবেন। এর জবাব দিতে দেরি করেননি মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ। সাংবাদিকদের এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তিনি শুধু বলেন, ‘অসুবিধা নেই। আন্দোলনে নেমে পড়ুন।’ রবিবার অবশ্য হুমকির সুর অনেকটাই নরম ছিল। প্রাক্তন কংগ্রেস এমপির বক্তব্য, এই সরকার মাত্র একবছর হল ক্ষমতায় এসেছে। একটু সময় দিতে হবে। তবে, ইস্তাহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ না হলে তিনি রাস্তায় নামবেন। সিন্ধিয়ার হুমকি নিয়ে নিরুত্তাপ মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ।
কমলনাথের সঙ্গে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার ‘অম্ল-মধুর’ সম্পর্ক অস্বস্তিতে ফেলেছে কংগ্রেসকে। প্রকাশ্যে বিবাদের কথা স্বীকার করছেন না কেউ। সোমবার মধ্যপ্রদেশের জন সংযোগমন্ত্রী পি সি শর্মা দাবি করেন, সব ঠিক আছে। সিন্ধিয়াজি সর্বদা সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করেন। তিনি জননেতা।