পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ
এছাড়া, ২০১৪ সালের টেটে পাশ না করেই স্রেফ সাদা খাতা জমা দিয়ে এসেও বহু প্রার্থী বেআইনিভাবে চাকরি করছেন। এমন প্রার্থীর কথাও উল্লেখ রয়েছে সিবিআইয়ের রিপোর্টে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ নামে অতিরিক্ত প্যানেল তৈরি করেও অযোগ্য প্রার্থীদের জায়গা দিয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে মোট ১৪১ জন প্রার্থীর কাছ থেকে প্রায় ৪ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের নিয়োগ নিয়ে গত সপ্তাহে প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সিবিআইয়ের কাছে তদন্ত সংক্রান্ত তথ্যও তলব করেন বিচারপতি। মঙ্গলবার সেই রিপোর্ট পেশ করল সিবিআই।