শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
চন্দ্রচূড়ের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। বাংলা ও ইংরেজিতে ৯৯, অঙ্ক, জীবন বিজ্ঞান ও ভূগোলে ১০০, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৭ এবং ইতিহাসে ৯৮ পেয়েছে সে। স্কুলের শিক্ষকদের পাশাপাশি মাধ্যমিকের প্রস্তুতি নিতে তাকে সাহায্য করেছেন ১০ জন গৃহশিক্ষক। বিরাট কোহলির অন্ধভক্ত চন্দ্রচূড়ের কথায়, পড়ার জন্য কোনও ধরাবাঁধা সময় ছিল না। যখন ভালো লাগত, তখনই বই নিয়ে বসতাম। পড়াশোনার পাশাপাশি পছন্দ আবৃত্তি, ছবি আঁকা, গান ও গোয়েন্দা গল্প পড়া। আবৃত্তি না শিখলেও নিয়মিত চর্চা করি। আবৃত্তি প্রতিযোগিতাতেও অংশ নিই। ছবি আঁকি, গান শিখেছি। সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা গল্পের বই পড়তে ভালো লাগে। তবে মাধ্যমিকের চাপ থাকায় সেসব থেকে কিছুদিন দূরে থাকতে হয়েছে।
অভাবনীয় সাফল্যের জন্য বাবা, মা ও শিক্ষকদের অবদানের কথা জানিয়েছে চন্দ্রচূড়। আগামী দিনের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য রাজ্যসেরার টিপস কী? ‘অবশ্য পাঠ্যবই খুঁটিয়ে পড়তে হবে, প্রয়োজনে সহায়িকার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে’।
বাবা সুশান্তবাবু বলেন, ছেলে ডাক্তারি পড়তে চায়। ওর ইচ্ছে পূরণে সর্বোতভাবে চেষ্টা করব। মায়ের কথায়, নার্সারি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত সব পরীক্ষাতেই প্রথম হয়েছে ছেলে। মাধ্যমিকেও রাজ্যসেরা হওয়ায় আমরা খুবই খুশি।