দ্বিতীয়বারের জন্য আর সাংসদ হওয়া হচ্ছে না হুগলির বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের। একেবারে খোলা মঞ্চ থেকে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। লকেটের জন্য অভিষেকের নিদান—‘প্রাক্তন সাংসদ’ লেটারহেড লেখা প্যাডটা ছাপিয়ে রাখুন।’
সোমবার সন্ধ্যা সাতটা ৩৫ মিনিট থেকে রাত ন’টা। এই দেড় ঘণ্টার ঝড়-বৃষ্টিতে এলোমেলো হয়ে গেল কলকাতা। তিন দিক থেকে ধেয়ে এল হাওয়া। যোগ্য সঙ্গত করল অঝোর বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া অফিস সেই সন্ধ্যাতেই জানাল, সন্ধ্যা সাতটা ৩৫ মিনিট থেকে উত্তর দিক থেকে ৫০ কিমি বেগে বয়েছে হাওয়া।
এগিয়ে আসছে ভোটের দিন। তাই প্রচারের ঝাঁঝ বাড়ছে ডান-বাম সবদলের। সোমবার সপ্তাহের প্রথম দিন জনসভা থেকে পথসভা, রোড শো থেকে পদযাত্রা সবই দেখা গিয়েছে। এদিন শ্রীরামপুরের প্রার্থীরা হুগলির জেলার শ্রীরামপুর অংশের মধ্যেই প্রচারে ছিলেন।
বারবার সংজ্ঞা হারাচ্ছিলেন তিনি। আর জ্ঞান ফিরলেই কপাল চাপড়াচ্ছিলেন। কার্যত উন্মাদের মতো আচরণ করছিলেন বছর পঁয়ত্রিশের অপর্ণা বিশ্বাস। কখনও চিৎকার করছিলেন, কখনও আবার বিড় বিড় করে বলছিলেন, ‘কেন পাঠালাম ওকে?’
তীব্র দাবদাহ শেষে সোমবার বৃষ্টিতে স্বস্তি মিললেও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে রাত পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে সাতজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এঁদের মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বজ্রাঘাতে। দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ইটভাটার এক শ্রমিক দম্পতির।
শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: গড়িয়ার আশুতোষ কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র হিরণ্ময় নস্করের বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমার মশলা উদ্ধারের ঘটনায় নতুন তথ্য পেল নরেন্দ্রপুর থানার পুলিস। মজুত রাখা আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম আরও দু’জনকে বিক্রি করার উদ্দেশ্য ছিল ধৃতদের। পুলিসি জেরায় এমনটাই জানিয়েছে ধৃতরা। এই কাণ্ডে দু’জনের নাম জানতে পেরে তাদের ধরার জন্য তল্লাশি শুরু করেছে পুলিস। তদন্তের স্বার্থে দু’জনের নাম গোপন রাখা হচ্ছে। তদন্তকারীরা মনে করছেন, যাদের এই বন্দুক ও বোমার মশলা বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল, তারা ধরা পড়লে এই মামলায় আরও অনেক কিছু জানা যাবে। এদিকে পুলিস জানতে পেরেছে, ২০১৯ সালে একটি খুনের মামলায় অভিযুক্ত বিজয় হালদারের সঙ্গে কলেজ পড়ুয়া হিরণ্ময়ের বহুদিন ধরেই মেলামেশা ছিল। দু’জনের বাড়ি পাশাপাশি পাড়ায় হওয়ায় নিয়মিত তাদের মধ্যে কথাবার্তা এবং দেখা সাক্ষাৎ হতো বলে জানা গিয়েছে। তদন্তকারীদের ধারণা, বিজয় ওই ছাত্রকে বিপথে নিয়ে যাওয়ার সব রকম চেষ্টা করেছে। সে তার নানা রকম দুষ্কর্মে হিরণ্ময়কে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। পুলিসের মতে, বিজয় তার পরের প্রজন্ম হিসেবে এই কলেজ পড়ুয়াকে তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছিল।ধৃতরা যাদের কাছে এই আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা তৈরির মশলা বিক্রির ছক করেছিল, তারা সেটা নিয়ে কোথাও বড় রকমের গোলমাল পাকানোর পরিকল্পনা করছিল কি না, সে ব্যাপারেও খোঁজখবর করছে পুলিস।
