ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
কাকদ্বীপের রবীন্দ্র গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শুভজিৎ মণ্ডল বলেন, এই গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৩টি বুথই ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে হালিশহর, শিক্ষা ভবন ও গোপালনগর। প্রায় ১০০টি পানের বরজ পড়ে গিয়েছে। বহু গাছ ভেঙে পড়েছে। কাঁচা ও পাকা মিলিয়ে প্রায় ৮০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। বহু পাকা বাড়ির চালের এ্যাসবেস্টস উড়ে গিয়েছে। প্রায় ৬০টি ইলেকট্রিকের পোস্ট ভেঙে পড়েছে। পুরো এলাকা বিদ্যুৎহীন। তিনি আরও বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শন করে ক্ষয়ক্ষতির হিসেব করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে দ্রুত সরকারি সাহায্য পান, তার ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে, রায়দিঘিতেও প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। গোয়ালঘর ভেঙে দুটি ছাগল ও একটি গোরুর মৃত্যু হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে। প্রশাসন সূত্রে খবর, ৬০ থেকে ৭০টি বাড়ির আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৩০টি বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গিয়েছে। বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গোটা এলাকা। প্রশাসন সহ এলাকার মানুষজন মেরামতের কাজ শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার সকালেই এলাকায় যান বিধায়ক ডাঃ অলোক জলদাতা। তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলেন। বিধায়ক বলেন, ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে দ্রুত সাহায্য পান, তার জন্য প্রশাসনিক কর্তাদের অনুরোধ করব। বিদ্যুৎ পরিষেবা ঠিক করার চেষ্টা চলছে।