বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
এদিকে, যাঁরা অভিযোগ এভাবে ডিজিটাল মাধ্যমে জানাতে পারবেন না, তাঁদের জন্য থাকছে অন্যভাবে অভিযোগ জানানোর সুযোগ। রবিবার অশোকনগরের কচুয়ায় নাগরিক কনভেশনে একথা ঘোষণা করেন বিধায়ক। ঠিক যেমন দোকানে কিছু কিনতে গিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে দাম মেটানো হয়, তেমনই তৃণমূল বিধায়ককে সরাসরি অভিযোগ বা মতামত জানানো যাবে। কোড স্ক্যান করলে একটি ওয়েব পেজ খুলে যাবে। তাতেই বাসিন্দারা অভিযোগ, মতামত জানাতে পারবেন। বিধানসভা এলাকার প্রতিটি নাগরিকের কাছে এই কিউআর কোড পাঠানোর পাশাপাশি জনবহুল স্থানে সেটি সাঁটানো হবে। এবিষয়ে বিধায়ক বলেন, একটি আইটি টিম কিউআর কোড কেন্দ্রিক তথ্য মনিটরিং করে রোজ আমাকে জানাবে। এর ফলে মানুষের পরিচয় গোপন রেখে সমস্যার সমাধান করা যাবে। যাঁরা স্ক্যান করে অভিযোগ করতে পারবেন না, তাঁদের জন্য টোল ফ্রি নম্বরও রাখা হয়েছে।
পাশাপাশি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অশোকনগরের বিমানঘাঁটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝে সেখানে থ্রি-ডি মিউজিয়াম তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। রবিবার সন্ধ্যায় অশোকনগরের কচুয়া মোড়ে নাগরিক কনভেনশনের আয়োজন করেছিলেন নারায়ণবাবু। উপস্থিত ছিলেন কমবেশি আড়াই হাজার নাগরিক। আলোচনায় উঠে আসে, ভৈরবতলায় অবহেলায় পরে থাকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার যুদ্ধবিমান ঘাঁটির কথা। সেকথা শোনার পর ওই বিমানঘাঁটিকে কেন্দ্র করে থ্রি-ডি মিউজিয়াম তৈরির কথা ঘোষণা করেন বিধায়ক। তিনি বলেন, এখানে চারটি হ্যাঙ্গার আছে। সেটিকে সংস্কার করে বিমানের মডেল তৈরি হবে। মিউজিয়াম তৈরির ব্যাপারে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের সঙ্গে কথা হয়েছে। ব্রিটিশ লাইব্রেরি থেকে বিমান ঘাঁটি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্যের ভিত্তিতেই মিউজিয়ামটি তৈরি হবে। মিউজিয়ামের ভিতরে প্রবেশের পর থ্রি-ডি গ্লাস পরে বিশ্বযুদ্ধের সময়কার তথ্যচিত্র দেখতে পারবেন দর্শকরা।