গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
চতুর্থ দফার এই ভোটে মহুয়া মৈত্র, ইউসুফ পাঠান, অধীর চৌধুরী, শতাব্দী রায়, দিলীপ ঘোষ, শত্রুঘ্ন সিনহার মতো তারকা প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারিত হয়েছে। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব জানিয়েছেন, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত এই আট কেন্দ্রে সবমিলিয়ে ৭৫.৬৬ শতাংশ ভোট পড়েছে। গত বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটের তুলনায় যা অনেকটাই কম। এদিন সবচেয়ে বেশি ৭৭.৭৭ শতাংশ ভোট পড়েছে বোলপুর (এসসি সংরক্ষিত) কেন্দ্রে। সবচেয়ে কম, ৬৯.৪৩ শতাংশ ভোটদানের হার আসানসোল আসনে। এছাড়াও বহরমপুরে ৭৫.৩৬, কৃষ্ণনগরে ৭৭.২৯, রানাঘাট (এসসি) ৭৭.৪৬, বর্ধমান-পূর্ব (এসসি) ৭৭.৩৬, বর্ধমান-দুর্গাপুর ৭৫.০২ এবং বীরভূমে ৭৫.৪৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন পর্বে রাজনৈতিক দলগুলিকে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (সিএমএস) মাধ্যমে কমিশনে অভিযোগ জানাতে হয়। এদিন চতুর্থ দফার ভোটে সেভাবে ৩৬৭টি নালিশ জমা পড়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি, ১৯১টিই সিপিএমের। এছাড়া কংগ্রেস ৮৫টি, বিজেপি ৩৮টি এবং তৃণমূল ছ’টি অভিযোগ দায়ের করেছে।
লোকসভা নির্বাচনে বুথের মতো নিচু স্তর থেকেও যাতে সরাসরি অভিযোগ মেলে, তার জন্য একটি হেল্পলাইন চালু করেছে বিজেপি। প্রথম তিনদফায় বিস্তর অভিযোগ সেখানে জমা পড়েছিল। কিন্তু এদিন পূর্ব বর্ধমান জেলার দু’জায়গায় দিলীপ ঘোষের উপর ‘হামলা’ হয়েছে—এহেন মাত্র দু’টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এছাড়া বীরভূমের সাঁইথিয়া ও নদীয়ার চোপড়ার দু’টি বুথে পুনরায় ভোটের দাবিও জানিয়েছে বিজেপি। কমিশন সূত্রে খবর, ভোটপর্বে অশান্তি সৃষ্টির অভিযোগে এদিন ৬৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৫৮ জনকে গ্রেপ্তারির ঘটনা ঘটেছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়। রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম বিধানসভার ২০৫ নম্বর এবং বোলপুর বিধানসভার ১৭৮ নম্বর বুথে দু’জনকে আটক করা হয়েছে। ‘পক্ষপাতিত্বে’র অভিযোগে সালারের ১৮৬ নম্বর বুথ এবং বোলপুরের ২৫ নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসারকে পরিবর্তন করা হয়েছে।