গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
মহিলা পরিচিত ওই বুথে ছিলেন চারজন সরকারি কর্মী। তাঁরা প্রত্যেকেই খুশি নির্বাচনী ব্যবস্থাপনায় অংশ নিয়ে। কমার্সের শিক্ষিকা দেবলীনা উচ্ছ্বসিত ভোটপর্বে গুরুদায়িত্ব পালন করে। বললেন, স্বামীকে বলেছিলাম, পারলে তুমি অফিস থেকে ছুটি নাও। আমায় ভোটের কাজে যেতেই হবে। আমি ওঁর কাছেও কৃতজ্ঞ। আমার এক কথাতেই ও ভোটের আগের দিন থেকেই ছুটি নিয়েছে। চার বছরের ছোট্ট মেয়ের দেখাশোনা ও-ই করছে। আর এখানে আমি ইভিএম আর ভোটার সামলাচ্ছি। এই অভিজ্ঞতার কথা আগামী দিন আমার লেখার ইচ্ছা রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থেকে প্রশাসন প্রত্যেকের সহোযগিতা পেয়েছি। ওই বুথের নির্বাচনী আধিকারিক সঙ্ঘমিত্রা মিত্র বললেন, আজ মেয়েরা পৃথিবী জয় করছে। আর আমি একটা বুথ সামলাতে পারব না? সাউথ পয়েন্ট জুনিয়র স্কুলে মহিলা পরিচালিত বুথ হয়েছিল। শিলা চক্রবর্তী, ভারতী দাস, পিয়ালি গায়েন, তনিমা আঢ্যরা সামলেছেন দিনভরের ভোটপর্ব। শিলাদেবীর কথায়, অনেকে বলেন, বুথে নাকি অশান্তি, গণ্ডগোল হয়। কিন্তু আমার এই বুথে কোথাও কোনও অশান্তির ছবি নেই। লা মার্টিনিয়ার ফর বয়েজ স্কুলের বুথে পাশাপাশি বসেছিলেন নির্বাচনী অফিসার মৌমিতা দত্ত ও বিদিশা দত্ত। তাঁরা বললেন, আমাদের পদবি এক। অথচ নিজেরা কাউকে চিনতাম না। চব্বিশের ভোটযুদ্ধ আমাদের পরিচয় করিয়ে দিল।