গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
সল্টলেকে প্রথমবার ভোট দিয়েছেন দীপশিখা দাস। তিনি এয়ারহস্টেস হতে চান। প্রথমবার ভোট দিয়ে তিনিও আপ্লুত। দীপশিখার মুখে শোনা গেল, কর্মসংস্থানের কথা। তিনি বলেন, আমরা তো নতুন ভোটার। রাজ্য ও দেশে আরও বেশি করে কর্মসংস্থান চাই। কর্মসংস্থানের সুযোগ এখন সব জায়গায় কমে গিয়েছে। এই প্রথম ভোট দিচ্ছি শুনে বুথের কর্মীরা আমাকে সহযোগিতা করেছেন। সেটা দেখে আরও ভালো লাগল। এক নতুন অভিজ্ঞতা হল।
বাগুইআটিতে ৪৪ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের পাশে দাঁড়িয়ে এক মহিলা বললেন, শেষ দফায় আমাদের ভোট হল। আমাদের মাত্র দু’দিন অপেক্ষা করতে হবে। তারপর ফলাফল। দেখতেই পাবেন, আমরা কাকে ভোট দিয়েছি। যাঁরা প্রথম দফায় ভোট দিয়েছেন, তাঁরা অনেকদিন অপেক্ষা করে রয়েছেন। তিনি হেসে বলেন, আমি গণতন্ত্র, শান্তি, সম্প্রতি, ঐক্য রক্ষার পক্ষে। সেই দাবি রেখেই ইভিএমের বোতাম টিপেছি। দেশে গণতন্ত্র না থাকলে ভোট দিয়ে কী লাভ?
সল্টলেকের এক দোকানদার হাসিমুখেই বললেন, ভোট তো দিতেই হবে দাদা। সকালেই দিয়ে এসেছি। কাকে দিলাম, সেটা তো বলব না। তবে, দেশ ও নিজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার কথা ভেবেই ভোট দিলাম। করুণাময়ীর সামনে ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডে ভোট দিয়ে গেটের সামনেই দাঁড়িয়েছিলেন এক প্রৌঢ়। ভোটের কথা জিজ্ঞাসা করতে তিনি বললেন গণতন্ত্র রক্ষার কথা। বললেন, সবার কাজ ও সবার খাদ্য চাই। কী নাম আপনার? প্রশ্ন শেষের আগেই তাঁর ছোট্ট উত্তর, ‘গণতন্ত্র’!