গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে বুধবার ইস্তফাপত্র তুলে দেন কৃষ্ণ। বিজেপির বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েই টেলিফোনে কৃষ্ণ বলেন, পদত্যাগ করলাম কারণ প্রভাবশালী হিসেবে মানুষের কাছে যাব না। সাধারণ মানুষ হিসেবেই ভোট এবং সমর্থন চাইব। বিধায়ক হিসেবে তিন বছরে কী কী কাজ করেছি, তার রিপোর্ট কার্ড জনগণের হাতে তুলে দিয়েছি।
তৃণমূলে যোগদানের পর থেকেই কৃষ্ণর রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। সেপ্রসঙ্গে এদিন কৃষ্ণ বলেন, এতদিন বিরোধীরা কুৎসা রটাচ্ছিল। এবার তাদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছি। চাওয়া পাওয়ার জন্য রাজনীতিতে আসিনি। পদ নিয়েও ভাবি না। মানুষের ভালোবাসা জেতার জন্য রাজনীতিতে এসেছি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী কৃষ্ণকে ইস্তফা দিতে হয়েছে। কারণ তৃণমূলে যোগদান করলেও খাতায়কলমে এতদিন তিনি বিজেপির বিধায়ক ছিলেন। বিরোধী প্রার্থীকে কটাক্ষ করে কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, তৃণমূলে থেকেও কৃষ্ণ বিজেপির প্রতীক ব্যবহার করে বিধানসভার পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। এবার তাঁর সব পদই গেল।
বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকারের মন্তব্য, ঠেলায় পড়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন। নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যই পদত্যাগ করেছেন।