গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গত বিধানসভা নির্বাচনে ধূপগুড়ি শহরে বিজেপির লিড ছিল পাঁচ হাজারের মতো। কিন্তু, বিধানসভা উপনির্বাচনে সেই লিড কমে দাঁড়ায় দু’হাজার। তৃণমূলের দাবি, উপনির্বাচনে জয়ী প্রার্থীকে লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী করায় এবার ধূপগুড়ি শহরে লিড পাবে তারাই। এছাড়াও উপনির্বাচনে তৃণমূল যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করে দেখিয়েছে রাজ্য সরকার। ধূপগুড়িবাসীর মহকুমার দাবি সহ গ্রামীণ হাসপাতালকে মহকুমা হাসপাতালে উন্নীত করা হয়েছে। সুতরাং এবারের লোকসভা ভোটে তৃণমূলকে মানুষ দু’হাত তুলে আশীর্বাদ করবে। পাল্টা যুক্তি বিজেপির। তাদের দাবি, রাজ্যে যে ক্ষমতায় থাকে উপনির্বাচনে তার দিকেই মানুষ ভোটদান করলেও লোকসভা নির্বাচনে মানুষ কেন্দ্রীয় সরকার হিসেবে বিজেপিকেই চায়। এছাড়াও ধূপগুড়ি পুরবাসীর কোনও উন্নয়ন করেনি তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা। দীর্ঘদিন ধরে পুরভোট না হওয়ার কারণে নাগরিক পরিষেবা থেকে বঞ্চিত শহরবাসী। এর জবাব তারা লোকসভা ভোটে দেবে।
ধূপগুড়ির বিজেপি নেতা কমলেশ সিংহ রায় বলেন, আগে তৃণমূল ধূপগুড়ি পুরভায় গোষ্ঠী কোন্দল মেটাক, তারপর লিডের চিন্তা করুক। সম্প্রতি ধূপগুড়ি শহরের বড় মাপের দুই নেতা প্রকাশ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। পুর এলাকায় কোনও উন্নয়ন নেই। মানুষ এর জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। অন্যদিকে, ধূপগুড়ির তৃণমূল নেতা দীপু রায় বলেন, ধূপগুড়িতে দলে কোনও গোষ্ঠীকোন্দল নেই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা দিয়ে কথা রাখেন। সুতরাং ৪ জুন ভোটের ফলাফলের দিনই তা মানুষ দেখতে পাবে।