গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জেলা স্বাস্থ্যবিভাগের হিসেব বলছে, ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে নাগরাকাটা, ধূপগুড়ি ও মেটেলি ব্লকে এমডিএ কর্মসূচির সূচনা হয়। বিভিন্ন জায়গায় ক্যাম্প করে, বাড়ি গিয়ে গোটা কর্মসূচিটি সম্পন্ন করা হয় ১৬ মার্চ। এই কর্মসূচিতে নাগরাকাটায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৬ জনকে ওষুধ খাওয়ানো হয়। সেই সঙ্গে ধূপগুড়িতে ৪ লক্ষ ১৫ হাজার ৩৩৩ জনকে এবং মেটেলিতে ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৭৭৮ জনের মধ্যে ওই কর্মসূচি সম্পন্ন করা হয়।
জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অসীম হালদার বলেন, স্বাস্থ্যদপ্তরের নাইট ব্লাড সার্ভেতে গতবছর থেকেই জেলার নাগরাকাটা, ধূপগুড়ি ও মেটেলি ব্লকে পতঙ্গবাহিত ফাইলেরিয়ার (গোদ) রোগের প্রবণতা ধরা পড়ে। প্রথম পর্যায়ে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ওই কর্মসূচি শুরু হলেও, সম্প্রতি আরও চারদিন কর্মসূচি চলে। সর্বমোট ৬ লক্ষ ৫৭ হাজার ১১৮ জন ফাইলেরিয়া প্রতিরোধক রক্ষাকবচ পান।
জেলার পতঙ্গবিদ রাহুল সরকার বলেন, গতবছর জেলাজুড়ে নাইট ব্লাড সার্ভের সময় প্রায় ৬ হাজার জনের শরীর থেকে রক্তের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। তাতে নাগরাকাটা, মেটেলি, ধূপগুড়ি ব্লকের ২১ জনের শরীর থেকে ফাইলেরিয়ার জীবাণু মেলে।