গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
মঙ্গলবার কোটলার ঘরের মাঠে টস হেরে ব্যাট করতে নামে দিল্লি। দুই ওপেনার জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক (৫০) ও অভিষেক পোড়েল (৬৫) আক্রমণাত্মক হাফ-সেঞ্চুরি করলেন। কিন্তু মিডল অর্ডারে হতাশ করেন পন্থরা। শেষ পর্যন্ত আট উইকেটে ২২১ রানে থামল হোম টিম। চলতি আইপিএলে ব্যাট হাতে রীতিমতো নজর কেড়েছেন ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক। এদিনও তরুণ অজির ব্যাট শাসন করল বিপক্ষ বোলারদের। শুরুতে ৭ বলে তাঁর স্কোর ছিল ৭। সেখান থেকে ১৯ বলে পঞ্চাশে পৌঁছলেন বাইশ বছর বয়সি। প্রশ্নটা তাই উঠছেই, টি-২০ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে তাঁকে না রেখে অস্ট্রেলিয়া ভুল করল কিনা! তৃতীয় উইকেটে অভিষেক ও অক্ষর ২৫ বলে যোগ করেন ৪২ রান। চতুর্থ উইকেটে এরপর অভিষেক ও পন্থের জুটিতে ওঠে ২০ বলে ৩৪। অভিষেকের পঞ্চাশ আসে ২৮ বলে। ৩৬ বলে তাঁর ৬৫ রানে রয়েছে সাতটি চার ও তিনটি ছক্কা। ১০ ইনিংসে এই আসরে ২৬৭ রান করে ফেললেন তিনি। ক্যাপিটালসের সফলতম বোলার অশ্বিন (৩-২৪)। প্রথম ভারতীয় হিসেবে টি-২০ ক্রিকেটে ৩৫০ উইকেট হয়ে গেল চাহালের। ২২২ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় রয়্যালস। যশস্বী(৪ )রান পাননি। বাটলারও ব্যর্থ (১৭)। কঠিন সময়ে হাল ধরেন স্যামসন। মাত্র ৪৬ বলে ৮৬ রানের ঝোড়ো ইনিংসে আটটি চার ও হাফ ডজন বিশাল ছক্কা। শেষপর্যন্ত মুকেশ কুমারের বলে বাউন্ডারি লাইনে তাঁর ক্যাচ ধরেন সাই হোপ। অনেকেই মনে করেছিলেন হোপের পা বাউন্ডারি ছুঁয়ে ফেলেছে। তা নিয়ে সাময়িক বিতর্কও তৈরি হয়। রিপ্লে দেখে নিশ্চিত হয়ে আউটের সিদ্ধান্ত জানান থার্ড আম্পায়ার। এটাই টার্নিং পয়েন্ট। রিয়ান পরাগ ২৭ রানে আউট হন। উল্টে এক ওভারে দুই উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন কুলদীপ যাদব। বাঁ হাতি চায়নাম্যান বোলার ফেরান ডোনোভান ও অশ্বিনকে। ম্যাচের সেরাও কুলদীপই।