ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
কয়েকদিন আগেই এই মুম্বইকে হারিয়ে লিগ-শিল্ড জিতেছেন কাউকোরা। মেহতাব সিং, বিপিন সিংরা বদলা নিতে মুখিয়ে। তবে পালতোলা নৌকাকে থামানো মুশকিল। কেন বলছি একথা? ফুটবল ম্যানুয়ালে বলে, দলের আসল শক্তি রিজার্ভ বেঞ্চে। মোহন বাগান ডাগ-আউট দেশের সেরা। শুধু অতিরিক্ত ফুটবলার দিয়ে অনায়াসে একটা টিম গড়া যায়। আক্রমণে বৈচিত্র্য অনেক বেশি। যে কোনও মুহূর্তে লক্ষ্যভেদের ক্ষমতা রাখে দিমিত্রি, কাউকো, লিস্টনরা। ওড়িশার বিরুদ্ধে সুপার সাব সাহালও গোল পেয়েছে। কেরালাইট ফুটবলার ছন্দে থাকলে সোনায় সোহাগা। উল্টোদিকে পিটার ক্র্যাটকির দল অনেক বেশি ছাংতে নির্ভর। মূলত ডানদিক দিয়ে অপারেট করে ও। ব্লক করতে পারলে অর্ধেক যুদ্ধ জিতে ফেলবেন হাবাস। মাঝমাঠেও সবুজ-মেরুন ব্রিগেডের ভারসাম্য বেশি। হাবাস ফ্যাক্টর তো রয়েইছে। স্প্যানিশ কোচের ম্যাচ রিডিং অসাধারণ। দায়িত্ব নিয়ে বদলে দিয়েছেন ড্রেসিং-রুমের ছবি। দশ বছরের আইএসএলে তিনিই সফলতম কোচ। খেতাব জয়ের ফর্মুলা জানেন তিনি। সব মিলিয়ে মারকাটারি গরমকেও টেক্কা দিচ্ছে ম্যাচের উত্তাপ। তবে প্রচণ্ড আর্দ্রতা দু’পক্ষের কাছেই চিন্তার। এই গরমে টানা ম্যাচ খেলা সতিই সমস্যার। শরীর থেকে প্রচুর ফ্লুইড বেরিয়ে যাওয়ার ফলে সমস্যা বাড়ে। তাই দ্রুত রিকভারি জরুরি। দ্বিতীয়ার্ধে জনি, দীপক টাংরিদের বেশ ক্লান্ত দেখাচ্ছে। পোড়খাওয়া হাবাস নিশ্চয়ই সেদিকে নজর দেবেন।