গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
সরকার পক্ষের আইনজীবী গুরুপদ ভট্টাচার্য বলেন, সোনামুখীর বাসিন্দা পেশায় সারের ব্যবসায়ী সুজয়ের সঙ্গে স্থানীয় এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তাদের সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়ান প্রেমিকার বাবা ও মা। তাঁরা সম্পর্ক মেনে নেননি। সেই আক্রোশে সুজয় প্রেমিকার বাড়িতে চড়াও হয়। ছুরি দিয়ে প্রেমিকার বাবা ও মায়ের গলায় কোপ মারে। দু’জনেই গুরুতর জখম হন। দু’জনের চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে এলে সুজয় পালিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দু’জনকেই প্রথমে সোনামুখী ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁদের বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ চিকিৎসার পর তাঁরা সুস্থ হন। ঘটনায় তাঁরা সুজয়ের বিরুদ্ধে সোনামুখী থানায় খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিস সুজয়কে গ্রেপ্তার করে। কিছুদিন জেলে বন্দি থাকার পর জামিনে ছাড়া পায়। সেই থেকে মামলা চলছিল। সমস্ত সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে শুক্রবার বিচারক তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।