গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপিএমের প্রধান সহ বামেদের তিন, কংগ্রেসের দুই, বিজেপির দুই এবং নির্দলের এক পঞ্চায়েত সদস্য হরিশ্চন্দ্রপুর ১ (বি) ব্লক তৃণমূল সভাপতি মর্জিনা খাতুনের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দেন। ২৮ আসন বিশিষ্ট কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের পক্ষে ২৪ জন হয়ে যায়। অন্যদিকে বিরোধী শিবিরে থেকে যায় মাত্র ৪ জন সদস্য। গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে চলে যায় বলে দাবি করে তৃণমূল নেতৃত্ব। বুধবার ওই দুই পঞ্চায়েত সদস্য আবার বিজেপিতে ফিরে আসেন। বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য হীরা দাসের দাবি, পঞ্চায়েত প্রধান সামিমা পারভিনের স্বামী আজহার উদ্দিন তাঁদেরকে ভুল বুঝিয়ে তৃণমূলের যোগদান সভায় নিয়ে গিয়ে দলীয় পতাকা ধরিয়ে দেন। যদিও হীরার দাবি নস্যাত্ করে দিয়েছেন আজহার উদ্দিন। বলেছেন, তাঁরা নিজের ইচ্ছায় যোগদান করেছিলেন। এখন মিথ্যা কথা বলছেন। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মর্জিনা খাতুন বলেন, আলোচনা করেই ওঁদের তৃণমূলে নেওয়া হয়েছিল। বিজেপি যে দাবি করছে, সেটা ভুল। একজন মাত্র বিজেপিতে ফিরেছে। বাকি একজন তৃণমূলেই আছে। যদিও নশরপুরের বিজেপির বুথ সভাপতি অমর সিংহর দাবি, দু’জনই বিজেপিতে ফিরেছেন। অমরের কথায়, ওঁদের ভুল বুঝিয়ে তৃণমূল নিজের দলে টেনেছিল।