গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
৪ মে মনোনয়নপত্র জমা দেন অভিজিৎবাবু। সেদিন তমলুকের হাসপাতাল মোড়ে তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠনের একটি প্রতিবাদ কর্মসূচি চলছিল। তখন দু’পক্ষের মধ্যে বিবাদ বাধে। তার ফলে একটি এফআইআর দায়ের হয় অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। সেটি খারিজের আর্জি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তমলুকের বিজেপি প্রার্থী।
এদিন তাঁর পক্ষে সওয়াল করেন আইনজীবী রাজদীপ মজুমদার। তিনি বলেন, ‘অভিজিৎবাবুর বিরুদ্ধে করা এফআইআরে বলা হয়েছে, অনুমতি ছাড়া বেআইনিভাবে তিনি মিছিল করেছিলেন। এই দাবি ঠিক নয়।’
অন্যদিকে, রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি) কিশোর দত্ত পাল্টা সওয়ালে দাবি করেন, ‘মামলাকারী মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাওয়ার সময় কোনও একটি ঘটনা যে ঘটেছে, তা স্পষ্ট। কেউ অভিযোগ করলে এফআইআর দায়ের করে সেই ঘটনার তদন্ত করা পুলিসের দায়িত্ব।’
তবে উভয়পক্ষের বক্তব্য শোনার পর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মামলার উদাহরণ টেনে বিচারপতি ঘোষ বলেন, ‘কেজরিওয়ালের মামলায় সুপ্রিম কোর্টেরও নির্দেশ ছিল যে ভোটের সময় কোনও প্রার্থীকে এই ধরনের অভিযোগে বিরক্ত না করাই ভালো।’ এরপরই তিনি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে ১৪ জুন পর্যন্ত রক্ষাকবচের নির্দেশ দেন। পরবর্তী শুনানির দিন দু’পক্ষকেই হলফনামা পেশের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি ঘোষ।