গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
হয়েছে। অন্য দিনগুলিতে তুলনামূলকভাবে মাত্রা কম হলেও ঝড়বৃষ্টি কোথাও না কোথাও হবে বলে আধিকর্তা জানিয়েছেন।
ঝড়বৃষ্টি শুরু হতেই তাপপ্রবাহ দক্ষিণবঙ্গ থেকে বিদায় তো নিয়েছেই, এমনকী অনেকটাই কমে গিয়েছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। কয়েকদিন আগেও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় ৪-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৭-৮ ডিগ্রি বেশি ছিল। তখন সব জায়গাতেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির উপরে থাকছিল। এখন সর্বত্রই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কম এবং ৪০ ডিগ্রির অনেক নীচে রয়েছে। যে কুলাইকুণ্ডায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি অতিক্রম করে রাজ্যের সর্বকালীন রেকর্ড করেছিল, সেখানে এদিন তা ছিল ৩৪.২ ডিগ্রি। এটা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩.৪ ডিগ্রি কম। কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (৩০.৪ ডিগ্রি) স্বাভাবিকের চেয়ে ৫.৩ ডিগ্রি কম ছিল। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (২২.২ ডিগ্রি) ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৬ ডিগ্রি কম।
বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প বায়ুমণ্ডলে ঢুকছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের উপর অবস্থিত একটি ঘূর্ণাবর্ত এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা বজ্রগর্ভ মেঘ সৃষ্টির সহায়ক হয়েছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বেশ কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড গরমের পর আবহাওয়া পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়ে বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে বজ্রগর্ভ মেঘ থেকে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেটাই দেখা গিয়েছে গত কয়েকদিনে। তাই আগামী কয়েকদিন বজ্রপাত থেকে সাধারণ মানুষকে বিশেষ সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।