ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
দেশের বৃহত্তম এই পর্যটন মেলায় এবার সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে কোনও দেশ অংশগ্রহণ করেনি। নিজের দেশের সীমানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে এবার কোভিড পরবর্তী পর্যটন মেলা। কয়েকটি রাজ্যের পর্যটন দপ্তর এসেছে তাদের আকর্ষণীয় পর্যটন স্থানগুলিকে আবার মনে করিয়ে দিতে। এবারের মেলা তাই পরিসরে ছোট। মেলা তার নিজের ঠিকানা ছেড়ে হাজির ‘উত্তীর্ণ অডিটোরিয়ামে’। আলিপুরের উত্তীর্ণতে জম্মু-কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারিকা, গুজরাত থেকে নাগাল্যান্ড ঘুরে বেড়িয়েছে মন। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা, হিমাচল প্রদেশ, উওরপ্রদেশ, রাজস্থান, তামিলনাড়ু সহ প্রায় ১৫ টি রাজ্য পর্যটন দপ্তর এসেছে। আর ছিল ইন্ডিয়া ট্যুরিজম কলকাতা, সিকিম ও আন্দামানের ভ্রমণ সংস্থা। স্ট্যাচু অব ইউনিটিকে অন্যতম পর্যটন স্থল হিসেবে হাজির করা হয়েছে। মেলায় রোড শো করে রাজস্থান। রাজকীয় এই রাজ্যে দেশের পর্যটনপ্রেমীদের জন্য কোনও কোভিড বিধিনিষেধ নেই। কেবল কেরল ও মহারাষ্ট্র থেকে আগত পর্যটকদের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া পোস্ট-কোভিড পর্বে যে সব সাবধানতা নেওয়া আবশ্যক তা তো রয়েছেই বলে জানান দপ্তরের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর মনীষা অরোরা।
২০২১ সালটিকে পর্যটনের ক্ষেত্রে আশার বছর ধরে নিয়েই এই মেলার উদ্যোগ। দেশের পর্যটকদের আস্থা ও ভরসা আবার ফিরে আসবে এই আশাতেই একই ছাদের তলায় রঙিন ভারত। মেলার সূচনা করেন রাজ্যের পর্যটন দপ্তরের সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী।
নিজস্ব প্রতিনিধি