গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
মঙ্গলবারই জামিনের আবেদন জানিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন কেজরিওয়াল। লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুযোগ পেতেই তিনি এই আবেদন করেন। মামলার শুনানি হয় বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর বেঞ্চে। বিচারপতিরা বলেন, জামিন পেলেও তিনি কোনও সরকারি ফাইলে সই করতে পারবেন না। তবে, এখনও পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট কোনও নির্দেশ দেয়নি। শুক্রবার বেঞ্চের এই সংক্রান্ত নির্দেশ দেওয়ার কথা। তার আগেই ইডি এদিন কেজরিওয়ালের জামিনের বিরোধিতা করে হলফনামা জমা দিয়েছে। তাদের যুক্তির সপক্ষে তোলা হয়েছে দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিশোদিয়ার প্রসঙ্গ। ইডি বলেছে, সিশোদিয়ার জামিনের মামলায় আদালত বলেছিল, আইন রাজ্য সহ দেশের সব নাগরিক ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। তাই, এক্ষেত্রে কেজরিওয়ালও তার ব্যতিক্রম নন। ইডির আরও যুক্তি, গত পাঁচ বছরে ১২৩টি নির্বাচন হয়েছে। প্রচারের জন্য যদি অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর হতো, তাহলে কোনও রাজনীতিবিদকেই বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখা যেত না।