উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এরপরই দু’পক্ষের নজর গিয়ে পড়ে কংগ্রেসের উপর। কারণ, কংগ্রেসের সমর্থন ছাড়া শিবসেনা-এনসিপি জোট সরকার গড়া সম্ভব নয়। কিন্তু, কংগ্রেস তাড়াহুড়োর বদলে বেশ সময় নিয়েই জল মাপতে শুরু করেছে। এদিন সকালে প্রথমে সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে বৈঠকে বসে কংগ্রেসের কার্যকরী কমিটি। বৈঠক শেষে কংগ্রেস নেতারা জানান, প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের দিল্লিতে ডাকা হয়েছে। এদিন বিকেল ৪টের সময় হাইকম্যান্ড তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে। তারপরই সমর্থনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি কার? দু’সপ্তাহের দড়ি টানাটানি এই একটি প্রশ্ন ঘিরেই। শনিবার রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি বিজেপিকে ডাকেন একক বৃহত্তম দল হিসেবে। কিন্তু শরিক শিবসেনা ‘বিদ্রোহী’ হওয়ায় সরকার গড়ার সংখ্যা নেই বিজেপির হাতে। তাহলে মারাঠা মসনদের ভবিষ্যৎ কী? উত্তর পেতে রবিবার বেলা থেকেই নজর ছিল দু’প্রান্তে দুই বৈঠকের উপর। একটি ‘তদারকি’ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের মুম্বইয়ের বাড়িতে। সেখানে ডাকা হয় বিজেপি কোর কমিটির বৈঠক। অন্যটি মালাডের রিসর্টে। সেখানে শিবসেনার বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন পার্টি প্রধান উদ্ধব থ্যাকারে। দুপুরে বিজেপি কোর কমিটির বৈঠকে কোনও সিদ্ধান্ত না হওয়ায় ঠিক হয়, বিকেল চারটেয় ফের বৈঠক হবে। তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হবে। বিজেপি কোর কমিটির বৈঠকের আগেই অবশ্য শিবসেনা এদিন ফের সুর চড়ায় শরিকদলের বিরুদ্ধে। দলীয় নেতা সঞ্জয় রাউতের বক্তব্য, কোনও দল যদি সরকার গড়তে না চায়, তাহলে সেই ‘দায়িত্ব’ নেবে শিবসেনা। আর মালাডের রিসর্টে দলীয় বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকের পর উদ্ধব থ্যাকারে ফের দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী হবেন শিবসৈনিকই। বিজেপিকে কটাক্ষ করে তাঁর বক্তব্য, আমরা অন্যের পালকি অনেক বয়েছি। এবার পালকির সওয়ারি হবেন এক শিবসৈনিক।