গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
এলাকাবাসীর কথায়, একটা সময় সকাল‑বিকেলে পাইকপাড়া ও টালার বিভিন্ন এলাকা দিয়ে গেলেই কানে কিচিরমিচির শব্দ ভেসে আসত। সকাল‑বিকেলে ওই অঞ্চলে আসা প্রাতঃভ্রমণকারীরা সেটি উপভোগও করতেন। কিন্তু আলোর তেজে ওই এলাকা থেকে দিনকে দিন পাখির সংখ্যা কমে যাচ্ছে। অবিলম্বে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
এনিয়ে কথা হচ্ছিল টালার বাসিন্দা সজল মুখোপাধ্যয়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, এমনিতেই শহরের বিভিন্ন প্রান্ত কংক্রিটের জঞ্জালে ভরে গিয়েছে। সেখানে উত্তর কলকাতার এই সমস্ত অঞ্চলে এখনও রয়েছে প্রচুর গাছপালা। একটা সময় বিভিন্ন জায়গা থেকে বিচিত্র সব পাখির দল এখানে এসে আশ্রয় নিত। কিন্তু তীব্র আলোয় সেই সংখ্যা কমছে। পাইকপাড়ার বাসিন্দা সুমন সাহা বলেন, অত আলোয় কি পাখিরা বিশ্রাম নিতে পারে? তাই তাদের বাসযোগ্য পরিবেশ করে দিতে হবে। বেলগাছিয়া রোডের বাসিন্দা তপতী সান্ন্যাল বলেন, আমি টালা এলাকায় রোজ সকালে হাঁটতে যাই। ওখানকার পরিবেশ অত্যন্ত মনোরম। কিন্তু এমন একটা জায়গা থেকে পাখিদের হারিয়ে যাওয়াটা অত্যন্ত দুঃখের। এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হলে হয়ত আগামী দিনে এই অঞ্চলে পাখির আনাগোনাই বন্ধ হয়ে যাবে।
এই বিষয়ে কলকাতা পুরসভার ১ নং বরোর চেয়ারম্যান তরুণ সাহার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।