গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের ফল কী হতে চলেছে তা নিয়ে কৌতূহল তৃণমূল কর্মীদের মধ্যেই। এই কেন্দ্রে তৃণমূলকে জোর টক্কর দিয়েছে বিজেপি বলে ধারনা রাজনৈতিক মহলের। এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী বাপি হালদার। বিজেপির প্রার্থী অশোক পুরকাইত। সিপিএম ও আইএসএফ ও প্রার্থী দিয়েছে। এই দু’দলের ভোট কাটাকুটির অঙ্কও রয়েছে চর্চায়। এই কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে মন্দিরবাজার, রায়দিঘি, সাগর, কাকদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা ও কুলপি, মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র। ২০১৯’এর লোকসভা ভোটে মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা থেকে সাংসদ চৌধুরী মোহন জাটুয়া সর্বাধিক মার্জিনে (৫৩ হাজার ভোট) এগিয়ে ছিলেন। এবারের ভোটে এই লোকসভা কেন্দ্র থেকে তেমন কোনও অশান্তিও হয়নি। শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পেরেছে মানুষ। এই বিধানসভা এলাকার তৃণমূল নেতাদের কথায়, দলের প্রার্থীর জয়ের মার্জিন কম হলেও তিনি জিতবেন। এ ছাড়া কোন বিধানসভা থেকে বেশি লিড আসতে পারে তা নিয়ে এখনই মুখ খুলতে নারাজ দলের নেতারা। অন্যদিকে, জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডল কোন বিধানসভা থেকে সর্বাধিক মার্জিনে এগিয়ে থাকবেন তা নিয়েও চলছে জোর চর্চা। এই লোকসভার মধ্যে পড়ে জয়নগর, কুলতলি, ক্যানিং পূর্ব, ক্যানিং পশ্চিম, বাসন্তী, গোসাবা ও মগরাহাট পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্র। ২০১৯ এর লোকসভা ভোটে প্রতিমাদেবী ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা থেকেই শুধুমাত্র এক লক্ষ ৪৩ হাজার মার্জিনে এগিয়ে ছিলেন। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, ক্যানিং পূর্ব, বাসন্তী, কুলতলি, মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মধ্যে সর্বাধিক লিড পাওয়া নিয়ে প্রতিযোগিতা হতে পারে।