গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
কৃষিদপ্তর জানাচ্ছে, তবে এখন থেকেই যদি চাষিরা এনিয়ে সচেতন হতে পারেন তাহলে এই ঝলসা রোগের হাত থেকে ধানকে অতি সহজেই বাঁচানো যাবে। এর জন্য শ্যামাপদবাবু চাষিদের কয়েকটি পরামর্শও দিয়েছেন। মহকুমা সহকারী কৃষি অধিকর্তা (প্রশাসন) বলেন, এই মুহূর্তে জমিতে কোনও নাইট্রজেন সার, ভিটামিন বা এনজাইম হরমোন ব্যবহার করা যাবে না। দরকার হলে পটাশ দেওয়া যেতে পারে। প্রত্যেক দিন সূর্য ওঠার আগে একটি লম্বা দড়ি নিয়ে জমির দু’দিকে দু’জন ধানগাছের উপর সেই দড়ি টেনে গাছ থেকে সমস্ত শিশির ঝরিয়ে ফেলতে হবে। দ্বিতীয়ত, কার্বেনডাজিম ৫০ শতাংশ প্রতি লিটার জলে এক গ্রাম বা ট্রাইসাইক্লোজেল ৫০ শতাংশ প্রতি লিটারে আধ গ্রাম করে দিয়ে সাতদিন ছাড়া মোট দু’বার করে ধানজমিতে স্প্রে করতে হবে। তাহলে এই রোগ থেকে ধানজমিকে মুক্ত রাখা যাবে।
এই মহকুমায় প্রায় ২২ হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়। এই মরশুমে ধানের ফলন হয় এক লক্ষ ১০ হাজার মেট্রিক টন। এখন থেকে চাষিরা এনিয়ে সতর্ক না হলে ধানের ফলন অনেকটাই মার খাবে বলে কৃষিদপ্তর আশঙ্কা করছে।