গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বুধবার নিজামের শহরের ফ্র্যাঞ্চাইজি পিছনে ফেলল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে। ২০১৩ সালে ক্রিস গেইলের অপরাজিত ১৭৫ রানের সুবাদে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধে ৫ উইকেটে ২৬৩ রান করেছিল আরসিবি। এদিন ট্রাভিস হেডের ৬২, অভিষেক শর্মার ৬৩ এবং ক্লাসেনের অপরাজিত ৮০—তাতেই খড়কুটোর মতো উড়ে গেল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বোলিং। তবে মুম্বইকে প্রথম সাফল্য এনে দেন হার্দিকই। মায়াঙ্ককে (১১) ফেরান তিনি। কোয়েৎজির বলে হেড আউট হওয়ার পর একটু হাঁফ ফেলার সুযোগ মিলবে বলে ভেবেছিলেন মুম্বইয়ের ক্রিকেটাররা। কিন্তু অভিষেক শর্মা আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন। তখনই বোঝা গিয়েছিল, মুম্বইয়ের সামনে বিশাল টার্গেট দেবে সানরাইজার্স। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দারুণ করে মুম্বই। ১৩ বলে ৩৪ রান করেন ঈশান কিশান। ২০০তম ম্যাচে রোহিতের সংগ্রহ ২৬। নমন ধীরের লড়াই থামে ৩০ রানে। তিলক ভার্মার (৬৪) ঝোড়ো ব্যাটিংও অসম্ভবকে সম্ভব করতে ব্যর্থ। তিনি ফিরতেই মুম্বইয়ের হার কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়। পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে দলকে জেতাতে পারলেন না অধিনায়ক হার্দিকও (২৪)। টিম ডেভিড করেন অপরাজিত ৪২ রান। এই হার চাপ বাড়াল হার্দিকের।
আইপিএলে সর্বাধিক স্কোর
দল রান রানরেট প্রতিপক্ষ মাঠ তারিখ
হায়দরাবাদ ২৭৭/৩ ১৩.৮৫ মুম্বই হায়দরাবাদ ২৭-৩-২৪
বেঙ্গালুরু ২৬৩/৫ ১৩.১৫ পুনে বেঙ্গালুরু ২৩-৪-১৩
লখনউ ২৫৭/৫ ১২.৮৫ পাঞ্জাব মোহালি ২৮-৪-২৩
বেঙ্গালুরু ২৪৮/৩ ১২.৪০ গুজরাত বেঙ্গালুরু ১৪-৫-১৬
চেন্নাই ২৪৬/৫ ১২.৩০ রাজস্থান চেন্নাই ০৩-৪-১০