কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৫জুলাই থেকে পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষে করিমপুর বাজার চত্বরকে যানজটমুক্ত রাখতে কতগুলি নির্দিষ্ট রাস্তা ঠিক করা হয়। টোটো চলাচলের জন্য ওয়ানওয়ে রুট করা হয়। সেই মতো নতিডাঙা মোড়ের দিক থেকে বাজারমুখী টোটোগুলিকে থানার মোড় থেকে থানার সামনে দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে সোজা নদীর ধার থেকে ডানদিক বরাবর বাজারের মধ্যে দিয়ে দেবালয় কিংবা এলআইসি অফিসের সামনে গিয়ে বাসস্ট্যান্ড কিংবা অন্যান্য দিকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। একাধিক টোটো চালক থেকে পথচলতি মানুষ বলেন, করিমপুর বাজার চত্বরের যানজট কমাতে পুলিশের সিদ্ধান্ত সঠিক। টোটোগুলি থানার সামনে দিয়ে যাতায়াত করার ফলে করিমপুর বাজারের মধ্যে যানজট অনেকটাই কমেছে। কিন্তু থানার সামনের পাকা সড়কের অবস্থা বেহাল। করিমপুরের এক টোটো চালক কানাইলাল সরকার বলেন, এই রাস্তা খুবই খারাপ। রাস্তা জলে ডুবে থাকায় গর্ত বোঝা যাচ্ছে না। নিরাপদে টোটো চালিয়ে নিয়ে যেতে সমস্যা হচ্ছে। করিমপুর আনন্দপল্লির বাসিন্দা সুনীল প্রামাণিক বলেন, টোটো চলাচলের নতুন রুটের রাস্তা খারাপের জন্য খুবই সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। আবার নতুন রুটে করিমপুর বাজারের মধ্যে পাকা সড়ক সংকীর্ণ হওয়ার জন্য গন্তব্যে যেতে সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। পুজোর মধ্যে মানুষ আর যানবাহনের ভিড় আরও বাড়বে। সেক্ষেত্রে পুজোর আগেই রাস্তা সংস্কারের ভীষণ প্রয়োজন। করিমপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সুপর্ণা মুখোপাধ্যায় হালদার বলেন, রাস্তাটি মেরামত করা হবে বলে আগে থেকেই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বারবার বৃষ্টির কারণে রাস্তাটি আরও বেহাল হয়ে পড়েছে। দ্রুত মেরামতির জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। (করিমপুর থানার সামনের বেহাল রাস্তায় যাতায়াতের সমস্যা। -নিজস্ব চিত্র)