পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
তাতে আশাকর্মীদের স্বাস্থ্যকর্মীর স্বীকৃতি প্রদান, মাসে ২৮ হাজার টাকা বেতন, পিএফ, পেনশন, ইএসআই চালু করা, কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হলে এককালীন পাঁচ লক্ষ টাকা সহ কোভিডের সময়ে আক্রান্ত কর্মীদের এক লক্ষ টাকা দেওয়ার মতো দাবি রাখা হয়। এনিয়ে চন্দ্রিমা বলেন, আমাদের দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অঙ্গনওয়াড়ি ও আশাকর্মীদের জন্য ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন তৈরি করে দিয়েছেন। আশা কেন্দ্রের প্রজেক্ট। ৮০০ টাকা থেকে এখন বেড়ে ৫২৫০ টাকা তাঁদের ভাতা হয়েছে। যা রাজ্য সরকার বহন করছে। ইনসেনটিভের বিষয়টি কেন্দ্র দেখে। এ নিয়ে কেন্দ্রের কোনও পরিকল্পনা নেই। তাই আশাদের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে। তাঁরা আমাকে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তাতে স্থায়ীকরণের বিষয়টিও রেখেছেন। তাঁদের বোঝা দরকার এটি কেন্দ্রের প্রজেক্ট। আর তাঁরা প্রকল্পের কর্মী। ইএসআই কেন্দ্র সরকারের হাতে রয়েছে। এটাও তাঁদের বুঝতে হবে।
খড়িবাড়ি ব্লক থেকে আসা আশাকর্মী কৌশল্যা বর্মন তাঁদের করুণ অবস্থার কথা মন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেন। রাতে আশাকর্মীরা ডিউটিতে থাকলে তাঁদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার মতো বিষয়টি গুরুত দিয়ে দেখার আশ্বাস দেন চন্দ্রিমা। নিজস্ব চিত্র।