পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ
ঘটনার সূত্রপাত ঝাড়খণ্ডের বোকারোতে। কয়েক বছর আগে তথ্যের অধিকার আইনে বোকারোর অ্যাডিশনাল কালেক্টর কাম ফার্স্ট অ্যাপেলেট অথরিটি থেকে কিছু তথ্য জানতে চেয়েছিলেন হরিনন্দন। কিন্তু প্রথমবার যে তথ্য তাঁকে দেওয়া হয়, তাতে সন্তুষ্ট হননি তিনি। তাই ফের আবেদন করেন। এই আরটিআইয়ের ব্যাপারে তথ্য দিতে হরিনন্দনের বাড়িতে গিয়েছিলেন সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের আরটিআই দপ্তরের উর্দু অনুবাদক। সেই সময় হরিনন্দন ওই সরকারি কর্মীকে মিঁয়া-পাকিস্তানি বলে অপমান করেন বলে অভিযোগ। এরপরই তাঁর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগে এফআইআর করেন ওই সরকারি কর্মী। শুরু হয় মামলা। অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন হরিনন্দন। কিন্তু প্রথমে নিম্ন আদালত ও পরে হাইকোর্টে তাঁর আর্জি খারিজ হয়ে যায়। শেষপর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিযুক্ত।