পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
অর্থনীতির এই ঝিমুনির প্রতিফলন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও দেখা গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন—এই ছ’মাসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছিল গড়ে ৯.৬ শতাংশ হারে। বাকি ছ’মাস তা বেড়েছে মাত্র ২.৩ শতাংশ। চলতি আর্থিক বছরে সামগ্রিক জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাসেও দেখা মিলছে না রুপোলি রেখার ঝলক। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে যা ৮.২ শতাংশ ছিল ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে তা ৬.৩ শতাংশ ছাড়াবে না বলে সর্বশেষ পূর্বাভাসে জানিয়েছে এসবিআই। অর্থাৎ মঙ্গলবার প্রকাশিত কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান দপ্তরের ৬.৪ শতাংশ হারের বৃদ্ধির পূর্বাভাসের থেকেও কম। এখানেও অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ঋণের ক্ষেত্রে ভাটার টান ও কলকারখানার উৎপাদনের দুর্বলতাকে।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে অর্থনীতির নিম্নগতি রুখতে মোদি সরকার করছে কী? ঢক্কানিনাদ ছেড়ে মোদি সরকারকে বাস্তবতা মেনে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। অর্থনীতিতে
প্রাণ সঞ্চারে গরিব মানুষকে আর্থিক সাহায্য, ১০০ দিনের কাজ ও ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধির মতো নানা পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। মনে করিয়ে দিয়েছেন, জিএসটি কাঠামোয় সরলীকরণ ও মধ্যবিত্তের আয়কর ছাড় বাড়ানোর কথাও।